রহমান শোয়েব, চবি ॥ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে ২৩ অক্টোবর। চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু এরই মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় অসাধু উপায় ও জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকায় ৭ জনের সাজা হয়েছে। আর এই ৭ জনের প্রত্যেকেই সরাসরি জড়িত ছিল ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির সঙ্গে। কিন্তু তাদের পেছনে যারা কলকাঠি নাড়ছে তারা এখনও অধরাই রয়ে গেছে।
২৬ অক্টোবর চবি বি-১ ইউনিটের (কলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন ৮ জনকে আটক করা হয়। এদের মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও আরও দু’জন ঢাবিতে চলতি বছর ভর্তির সুযোগ পেয়েছে বলে দাবি করে।
আটককৃতদের মধ্যে মোঃ ইমরান হোসেন নামের একজন নিজেকে ঢাবির টিভি এ্যান্ড ফিল্ম স্টাডিজ বিভাগের ৫ম সেমিস্টারের ছাত্র বলে দাবি করে। সে আরাফাতুল ইসলাম নামের এক ভর্তি পরীক্ষার্থীর হয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু পরীক্ষার হলে আরাফাতুল ইসলামও উপস্থিত থাকায় দুজনের রোল নম্বর মিলে যায়। পরে তাদের আটক করা হয়। এছাড়াও মোঃ আমানুল্লাহ নামের একজন সৈয়দ হাসিবুল হাসান নামের এক পরীক্ষার্থীর প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা পড়ে। তামিদ মোঃ ইমতিয়াজ নামের এক ভর্তিচ্ছুকে ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় সহযোগিতা করার চুক্তি করে জেকি ত্রিপুরা। চুক্তি অনুযায়ী পরীক্ষার হলে উত্তরপত্র একে অপরের সঙ্গে পরিবর্তনের সময় ধরা পড়ে দুজন। মোঃ শওকতের প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা পড়ে মোঃ শাকিল হোসেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: