ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ধর্ষণের অভিযোগে সৎ বাবা গ্রেফতার ॥ ট্রেন থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৯:১৩, ৯ ডিসেম্বর ২০১৯

 ধর্ষণের অভিযোগে সৎ বাবা  গ্রেফতার ॥ ট্রেন থেকে  পড়ে শিশুর মৃত্যু

স্টাফ রিপোর্টার ॥ রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ১৩ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার সৎ বাবাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই কিশোরীর মায়ের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সৎ বাবা লোকমানকে গ্রেফতার করা হয়। এলাকাবাসী জানিয়েছে, ওই কিশোরীর বাবা তাদের ছেড়ে চলে গেলে তার মা সিএনজিচালক লোকমানকে বিয়ে করেন। মা ও সৎ বাবার সঙ্গে যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকে ওই কিশোরী। তার মা যাত্রাবাড়ী মাছের আড়তে কাজ করেন। শনিবার রাতে ওই কিশোরীর মা কাজে ছিলেন। এ সুযোগে সৎ বাবা ভোরের দিকে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে বলে তার মা থানায় একটি অভিযোগ করেছেন। ওই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে থানায় একটি মামলা হয়েছে। সেই মামলায় লোকমানকে গ্রেফতার দেখানো হয়। আর শারীরিক পরীক্ষার জন্য মেয়েটিকে দুপুরের দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়। ট্রেন থেকে পড়ে অজ্ঞাত শিশুর মৃত্যু রাজধানীর বনানী স্টাফরোড এলাকায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে অজ্ঞাতপরিচয় এক ছেলে শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মৃত শিশুর পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ। শিশুটির আনুমানিক বয়স ১১ বছর। রবিবার বেলা ১১টার দিকে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় রেলওয়ে থানা পুলিশ। ঢাকা রেলওয়ে থানা বিমানবন্দর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আকবর হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে ওই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সকালের দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। পরে আমরা বেলা ১১টার দিকে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। শিশুর পরনে ছিল পায়জামা-পাঞ্জাবি। তার পরিচয় এখনো জানা সম্ভব হয়নি। আইনী প্রক্রিয়া শেষে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় অন্তঃসত্ত্বার আত্মহত্যা স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে রাজধানীতে হাবিবা আক্তার (২০) নামে অন্তঃসত্ত্বা এক নারী আত্মহত্যা করেছেন। রবিবার সকালে মোহাম্মদপুর কাটাসুর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। এ সময় অচেতন অবস্থায় হাবিবাকে উদ্ধার করে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে যায় স্বামী আকাশ আলী। সেখানকার দায়িত্বরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই দম্পতি কাটাসুর এলাকায় একটি বাসায় থাকত। সকালে পারিবারিক কোন বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে স্ত্রীকে বাসায় রেখে তার স্বামী কর্মস্থলে চলে যায়। কর্মস্থলে থাকা অবস্থায় আকাশের মোবাইল ফোনে একটি মেসেজ করেন তার স্ত্রী (হাবিবা), মেসেজে লিখেছেন তিনি আত্মহত্যা করছেন। এই মেসেজটি পাওয়ার পরপরই আকাশ বাসায় ছুটে এসে দরজা ভেঙ্গে তার স্ত্রীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়।
×