চবি সংবাদদাতা ॥ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপ ও ‘সিএফসি’। এতে আহত হয় ৫ ছাত্রলীগ কর্মী। সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে রবিবার অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধের ডাক দেয় বিজয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, অবরোধের সমর্থনে রবিবার ভোরেই বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহনের সকল শিক্ষক ও স্টাফ বাসের তালায় সুপারগ্লু লাগিয়ে দেয় একদল দুর্বৃত্ত। এতে সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরের উদ্দেশে কোন বাদ ছেড়ে যেতে পারেনি। এদিকে নগরের বটতলী রেল স্টেশনে অবস্থান করা দুটি শাটল ট্রেনের হোসপাইপ কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। ফলে সকাল সাড়ে ৭টা ও ৮টার নির্ধারিত ট্রেন দুটি ক্যাম্পাসের উদ্দেশে আসতে পারেনি। একইসঙ্গে ট্রেনের লোকো মাস্টারকে অপহরণ করার কিছু সময় পর তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। এতে কয়েকটি বিভাগে পরীক্ষা ও ক্লাস স্থগিত করা হয়েছে। জানা গেছে, বিবাদমান উভয়পক্ষই শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরীর অনুসারী। বিজয় পক্ষের নেতৃত্বে আছেন সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক এইচএম তারেকুল ইসলাম ও সিএফসি পক্ষে চবি ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: