ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১

ম.খা আলমগীরকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় কচুয়াবাসী

প্রকাশিত: ০৫:২৩, ১ ডিসেম্বর ২০১৮

 ম.খা আলমগীরকে এমপি  হিসেবে দেখতে চায় কচুয়াবাসী

স্টাফ রিপোর্টার ॥ চাঁদপুরের কচুয়ায় আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দীন খান আলমগীরই একমাত্র যোগ্য প্রার্থী। তিনি ও তার পরিবার কচুয়ার উন্নয়নের রূপকার। যার নেতৃত্বে এই আমলে আওয়ামী লীগ আজ একতাবদ্ধ। তাই তাকে দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে বহাল রাখার জন্য শেখ হাসিনার প্রতি দাবি জানিয়েছেন কচুয়ার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীগণ। অপরদিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রাপ্ত অপর প্রার্থী গোলাম হোসেনকে মনোনয়ন দিলে কচুয়া আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতাকর্মীরা একযোগে পদত্যাগ করবেন বলেছেন কচুয়া থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাজাহান মিয়া। শুক্রবার রাজধানীর ফটো জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনে মহিউদ্দীন খান আলমগীরকে চূড়ান্ত মনোনয়নের দাবিতে ও গোলাম হোসেনকে মনোনয়ন না দেয়ার জন্য আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা এসব দাবি জানান। বক্তারা মহিউদ্দীন খানকে নিয়ে সংবাদপত্রে আসা বিভিন্ন অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা জানান। এ সময় কচুয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও রাজধানীর শাহবাগ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম আতিকুর রহমান, কচুয়া আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক দুলাল পাটোয়ারী, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ফাস্ট এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট জসিম উদ্দীনসহ কচুয়ার আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন, মহিউদ্দীন খানকে নিয়ে কিছু পত্রিকায় মিথ্যা, ভিত্তিহীন অপপ্রচার করা হচ্ছে। যার তীব্র নিন্দা জানাই। কচুয়াকে দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত মহিউদ্দীন খান আলমগীর ও তার পরিবারের সদস্যরা সাজিয়েছেন। দিনরাত পরিশ্রম শেষে আজ কচুয়া থানা দেশব্যাপী পরিচিত। মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরি করেছেন মহিউদ্দীন খান আলমগীর। যার সুফল পাচ্ছেন এলাকাবাসী। অথচ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রাপ্ত এই আসনের অপর প্রার্থী গোলাম হোসেন চাঁদা তুলে অবৈধভাবে নিজ বাড়িতে বাবার নাম বাদ দিয়ে শশুরের নামে কলেজ স্থাপন করেছেন। তাই এই অবৈধ অর্থের তদন্ত করার দাবি জানান তারা। গোলাম হোসেন নিজের ইউনিয়ন, মিয়াবাজার ও তার গ্রামের বাইরে কোথাও গিয়ে কোন প্রকার সভা সমাবেশ পর্যন্ত করতে পারেননি। তার সঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কোন স্তরের নেতাকর্মী নেই এবং তিনি সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন ও কচুয়ার মানুষের কাছে অপরিচিত একজন মানুষ বলে দাবি করেন বক্তারা।
×