ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

উবাচ

প্রকাশিত: ০৫:৩৬, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮

উবাচ

চোখের সামনে! স্টাফ রিপোর্টার ॥ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বিজয় চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। দেশে বিএনপির সমর্থক পরামর্শকদের মধ্যে তিনি অন্যতম। সঙ্গত কারণে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিজয় দেখতে হলে ড. এমাজ উদ্দিনের পাশাপাশি থাকতে হবে কারণ উনি কেবল উনার সামনেই বিজয় দেখতে পেরেছেন। ড. এমাজ বলেছেন, এখন আমাদের উচিত হবে শেষ মুহূর্তে সমালোচনা কান না দিয়ে আন্দোলন নামক অস্ত্র ব্যবহার করা। বিএনপি ইমেজিং টাইগার হয়ে আবার ফিরে আসুক তাহলেই কেবল সরকার পতন সম্ভব। সামনে কঠিন দিন। আমাদের বিজয় ছিনিয়ে আনতে হলে উচিত হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না আমাদের বিজয় নিশ্চিত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত রাস্তায় থাকা। আর এই ধারণা সবার মাঝে ধারণ করতে হবে। সরকার ঐক্য প্রক্রিয়ায় ভীত-সন্ত্রস্ত্র। তাদের কথায় শালীনতা নেই, ইতোমধ্যে হিসেব করে কথা বলার চেতনাও তারা হারিয়ে ফেলেছে। নির্বাচনের আগেই যেভাবে এমাজ উদ্দিনরা ক্ষমতা বসে পড়া দেখছেন সেখানে আবারও কোন ষড়যন্ত্র আর চক্রান্তর জাল বুনছেন সেই সন্দেহ জেগেছে সবার মধ্যে। পেটের বিষ! স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপি মানে ধানের শীষ আর ধানের শীষ মানেই নাকি পেটের বিষ। ধানের শীষ সাপের বিষ। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সবাই নাকি ধানের শীষকে পেটের বিষই বলছেন। তিনি বলেন, বিএনপি মানুষের দল নয়। ক্ষমতার দল। ক্ষমতায় থেকে জনগণের স্বার্থে নেয়া সব উন্নয়ন প্রকল্প বন্ধ করে দিয়েছিল তারা। এখন আবারও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য রঙ্গিন খোয়াব দেখছে। তাদের এই খোয়াব খোয়াবই থেকে যাবে। চট্টগ্রামসহ দেশের মানুষ বিএনপিকে আর কোনদিন ভোট দেবে না। তিনি বলেন, ১০ বছরে ১০ দিনও আন্দোলন করতে পারেনি বিএনপি। বিভিন্ন সময় কোটা আন্দোলন ও শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে ভর করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেছে তারা। গুজব-সন্ত্রাস চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে। জাতিসংঘে বৈঠক নিয়ে মিথ্যাচারের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে বিএনপি একটি ভুয়া রাজনৈতিক দল। এমন প্রতারক দল আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসলে দেশে গণতন্ত্র, সুশাসন থাকবে না। উন্নয়ন ব্যাহত হবে। বজ্রপাত স্টাফ রিপোর্টার ॥ কেন বজ্রপাত হয়? বিজ্ঞান এখনও এই রহস্য ভেদ করতে পারেনি। তবে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন মেঘ বৈদ্যুতিক চার্জের আধারের মতো আচরণ করে, যার উপরের অংশ ধনাত্মক এবং নিচের অংশ ঋণাত্মক চার্জে চার্জিত থাকে। এই ধনাত্মক আর ঋণাত্মক আয়ন বজ্রপাতের মূল কারণ। যদিও এই ব্যাখ্যা নিয়ে নানা রকম মতভেদ আছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক দেশে বজ্রপাতের একটি কারণের কথা উল্লেখ করেছেন। সম্প্রতি তিনি নিজ এলাকায় সুধী সমাবেশে বলেছেন, ২০১৪ সালে বিএনপি-জামায়াত, সন্ত্রাসী ও জঙ্গীরা সারাদেশের সড়ক থেকে গাছ কেটে সাবাড় করেছে। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে বজ্রপাতে মৃত্যুহারও বেড়েছে। প্রতিবছর বজ্রপাতের কারণে সারাদেশে অসংখ্য মানুষ অকালে মৃত্যুবরণ করছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর এই তত্ত্ব শুনে যে কারও মাথায় বজ্রপাত নয় আকাশ ভেঙ্গেও পড়তে পারে।
×