ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

যমুনার মিরর ডোর ফ্রিজ বাজারে

প্রকাশিত: ০৪:১৮, ১৬ আগস্ট ২০১৭

যমুনার মিরর ডোর ফ্রিজ বাজারে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাল্টেছে ফ্রিজের ডিজাইন ও ব্যবহারের ধরন। এখন আর ফ্রিজ শুধু খাবার সংরক্ষণের সামগ্রী নয়। ঘরের সৌন্দর্যবর্ধক সামগ্রী বা শো-পিস হিসেবেও কাজ করছে। তাই ঘরের সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বাজারে মিরর ডোরের ফ্রিজ নিয়ে এসেছে যমুনা ইলেকট্রনিক্স। বাজারে অন্য ফ্রিজের চেয়ে এই মডেলের আউটলুক সম্পূর্ণ আলাদা, যা প্রথম দেখাতেই ক্রেতারা উপলব্ধি করতে পারবেন। ইতিমধ্যেই মিরর ক্লাসি, মিরর সিলভার স্ট্রাইক ও মিরর মেরুন নামের ৩টি মডেলের ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হয়েছে। এ বিষয়ে যমুনা ইলেকট্রনিক্সের হেড অব বিজনেস সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, বাহারি রং, অত্যাধুনিক ডিজাইন আর কোয়ালিটির কারণে অল্প দিনের মধ্যে দেশের ফ্রিজের বাজার দখলে নিয়েছে যমুনা ইলেকট্রনিক্স। যমুনার প্রতিটি ফ্রিজই ক্রেতাদের কাছে সমাদৃত হয়েছে। যা দেশের হোম এপ্লায়েন্স ব্যবহারের চিন্তা পাল্টে দিয়েছে। সর্বপ্রথম যমুনাই দেশের বাজারে গ্লাস ডোরের ফ্রিজ আনে। যা সময়ের মধ্যেই ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে যেতে সক্ষম হয়। এবার সেই ধারাবাহিকতায় কোরবানির ঈদে মিরর ডোরের ফ্রিজ আনা হচ্ছে, যা এক দেখাতেই ক্রেতাদের নজর কাড়তে সক্ষম হবে। মিরর ডোর হওয়ায় এ মডেলের ফ্রিজকে চাইলে ক্রেতারা আয়না হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন। ওয়ালটনের ফ্রিজ বিক্রি বেড়েছে ৩০ শতাংশের বেশি অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ওয়ালটনের ফ্রিজ বিক্রি বেড়েছে ৩০.২৯ শতাংশ। এছাড়া গত বেশ কয়েক বছর ধরেই স্থানীয় ফ্রিজের বাজারে ৭০ শতাংশেরও বেশি মার্কেট শেয়ার নিজেদের দখলে রেখেছে ওয়ালটন। আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ৫ লাখ ফ্রিজ বিক্রির টার্গেট রয়েছে তাদের। ২০১৭ সালে তাদের লক্ষ্যমাত্রা ১৭ লাখ ফ্রিজ বিক্রির। এরই মধ্যে গত ১ আগস্ট এক দিনেই লক্ষাধিক ফ্রিজ বিক্রির রেকর্ড গড়েছে ওয়ালটন। ওয়ালটন সূত্রমতে, চলতি বছর দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স প্রতিষ্ঠানটির টার্গেট ১৭ লাখ ফ্রিজ বিক্রি করা। যা কিনা ২০১৬ সালের ফ্রিজ বিক্রির তুলনায় প্রায় ২৪.৫০ শতাংশ বেশি। অবশ্য, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। একই সময়ে কারখানায় ফ্রিজ উৎপাদনও বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ।
×