বিশিষ্ট শিল্পপতি, নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির উদ্যোক্তা, আজীবন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, মোহাম্মদ শাহজাহান সম্প্রতি নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এবং নর্থসাউথ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মনোনীত হয়েছেন। নর্থসাউথ ফাউন্ডেশন দেশের প্রথম ও প্রধান বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় নর্থসাউথ ভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা। ইতোপূর্বে তিনি ২০০৩-০৪ মেয়াদে নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং ২০১১-১২ মেয়াদে নর্থসাউথ ভার্সিটি ট্রাস্টের প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শাহ্ ফতেহ্ উল্লাহ টেক্সটাইল মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, জালাল আহমেদ স্পিনিং মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান একজন সিআইপি (কমার্শিয়াল ইম্পরট্যান্ট পার্সন)। তিনি ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি এবং বাংলাদেশে মালদোভা প্রজাতন্ত্রের অনারারি কনসাল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
শাহজাহান উন্নয়নমূলক বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। -বিজ্ঞপ্তি
জাজিরায় সরকারী গাছ কর্তন
নিজস্ব সংবাদদাতা, শরীয়তপুর, ১ জুলাই ॥ জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের ইয়াছিন আকনকান্দি গ্রামের খবির মাদবরের বিরুদ্ধে রাস্তার পাশের সরকারী গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শনিবার ভোরে ইয়াছিন আকনকান্দি গ্রামের সরকারী রাস্তার দু’পাশের আটটি বড় রেইনট্রি ও চাম্বুল গাছ কেটে নিয়ে গেছে খবির মাদবর, যার আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পালেরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান তাকে সরকারী গাছ কাটার অনুমতি দিয়েছেন বলে খবির মাদবর দাবি করেছেন। জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাহেলা আক্তার বলেন, আমি সরকারী গাছ কাটার বিষয়টি অবহিত হয়েছি।
বাঁশের বংশ ধ্বংস হচ্ছে
সংবাদদাতা, পানছড়ি, খাগড়াছড়ি, ১ জুলাই ॥ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার পানছড়ির বিভিন্ন গ্রাম্য বাজার থেকে শুরু করে উপজেলা সদরসহ প্রায় সব এলাকাতেই প্রতিনিয়ত বিক্রি হচ্ছে কঁচি বাঁশ। যাকে চাকমা ভাষায় বাচচরি, মারমা ভাষায় নাহাং, ত্রিপুরা ভাষায় মুইয়া ও স্থানীয় ভাষায় বাঁশকুরুল বলে থাকে। এই বাঁশকুরুল সকল সম্প্রদায়ের নিকট সুস্বাদু খাবার হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অথচ এর কুফল সম্পর্কে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের ন্যূনতম ধারণা নেই যে, এরা দেশের জন্য কত বড় সর্বনাশ করছে। সরকারী নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বিলীন হতে যাচ্ছে বাঁশের উৎপাদন। বাঁশ কুরুল থেকে যখন বাঁশটি পরিপূর্ণ বাঁশে রূপান্তরিত হয় সেই বাঁশের মূল থেকেই নতুন চারা বের হয়ে বাঁশের উৎপাদন দিন দিন বাড়তে থাকে।