ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৪৩, ৫ মে ২০১৭

ঝলক

নারী স্বাস্থ্য ও ম্যানিকুইন ঝাচকচকে শপিংমল থেকে শুরু করে গলির সাধারণ দোকানগুলোতেও ক্রেতা টানতে ছিপছিপে গড়নের ম্যানিকুইন ব্যবহার করা হয়। এসব ম্যানিকুইনের শরীরে নিত্যনতুন কাপড় পরিয়ে রাখা হয়। এই দৃশ্য দেখে বিশেষ করে নারী ক্রেতারা দোকানে ঢোকে। তবে এই ম্যানিকুইনের ক্ষতিকর দিক রয়েছে। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এসব ম্যানিকুইন নারীদের মনের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। নারীরা এই পুতুলের মতো ছিপছিপে গড়নের হতে গিয়ে খাবার কম খাচ্ছে। ফলে এসব নারী রোগা হয়ে যাচ্ছে। ব্রিটেনের লিভারপুল ও কভেন্ট্রি শহরের বিভিন্ন শপিংমলে আগত নারী ক্রেতাদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এই তথ্য পাওয়া গেছে। লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের করা এই গবেষণা সম্প্রতি জার্নাল অব ইটিং ডিজঅর্ডার সাময়ীকিতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণা দলের প্রধান ডক্টর এরিক রবিনসন বলেন, আমাদের গবেষণার স্পষ্ট হয়েছে যে হালকা-পাতলা গড়নের পুতুলগুলো নারীদের মনে প্রভাব ফেলছে। নারীরা এই পুতুলের গড়ন পেতে রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পাশাপাশি তাদের মধ্যে খাদ্যে অনীহা দেখা দিচ্ছে। তিনি বলেন, গবেষণার সময় দোকানগুলোতে আমরা নারীদের স্বাভাবিক আকারের কোন ম্যানিকুইন দেখতে পাইনি। গবেষণায় নারী পুতুলের পাশাপাশি পুরুষ পুতুলের বিষয়টিও উঠে এসেছে। পুরুষ পুতুলগুলোরও আল্ট্রা সিøম ফিগার দেখানো হয়েছে। এরিক রবিনসন আরও বলেন, তবে নারী পুতুল থেকে পুরুষ পুতুল একটু মোটা গড়নের। এতে বোঝানো হয়েছে পুরুষ যেহেতু নারীর তুলনায় শক্ত সামর্থ্য তাই এগুলো একটু সুঠাম হওয়া দরকার। -আইরিশ ইনডিপেনডেন্ট অবলম্বনে। বানান ভুল, ভাঙল বিয়ে এবার বানান ভুল লিখে বিয়ে ভাঙল ভারতে। দেশটির উত্তর প্রদেশের মৈনপুরি এলাকায় হবু বরের বানানের টালমাটাল অবস্থা দেখে পাকা কথার দিনই বেঁকে বসলেন কনে। বিয়ের কথা পাকা করার জন্য মৈনপুরির কুরায়ালি এলাকার নুমায়িশ ময়দানে কনেপক্ষের বাড়ি গিয়েছিলেন পাত্রপক্ষের লোকজন। পাত্রের বাড়ি একই জেলার ফারাক্কাবাদে। হবু বর ও কনেকে সুযোগ করে দেয়া হয় একে অপরের সঙ্গে কথা বলতে। কথা শুরু হতেই মেয়েটির হাতে একটি ডায়েরি ধরিয়ে দেন ছেলেটি। হিন্দীতে একের পর এক বানান লিখতে বলেন তাকে। মেয়েটিও বেশ চৌকস। সবকটি বানানই সঠিক লেখেন তিনি। এরপরই শুরু হয় হবু বরের পরীক্ষা। এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, ছেলেটিকে হিন্দীতে ‘সাম্প্রদায়িক’ এবং ‘দৃষ্টিকোণ’ বানান লিখতে বলেন পাত্রী। খাতা দেখার সময় ধরা পড়ে একের পর এক ভুল। দুটি বানানই ভুল, সেই সঙ্গে নিজের ঠিকানার বানানটিও ভুল লিখেছেন পাত্র। উচ্চমাধ্যমিক পাস পাত্রের বানান শিক্ষার এই হাল দেখে তখনই অমত করে বসেন পঞ্চম শ্রেণী পাস মেয়েটি। দুই পরিবারের হাজার অনুরোধেও মন গলেনি এই মেয়ের। -আনন্দবাজার অনলাইন অবলম্বনে।
×