অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ দরিদ্র ও মেধাবী ৬৬ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিয়েছে বেসরকারী খাতের এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড। বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষার্থী প্রতিমাসে তিন হাজার টাকা নগদ সহায়তা পাবেন। শনিবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিবি) মিলনায়তনে বৃত্তিপ্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তি তুলে দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ফজলে কবির। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম ও ভাইস চেয়ারম্যান এএসএম মাঈন উদ্দিন মোনেম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ আমিনুল ইসলাম, পরিচালক এমএ আউয়াল, আয়রুল আলম চাকলাদার, সোহেলা হোসেন, মোঃ আবুল বাশার প্রমুখ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ফজলে কবির বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে যেতে হলে যুগোপযোগী শিক্ষা দরকার। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা খাতে আরও ব্যয় করতে হবে। গবর্নর বলেন, দেশের সব ব্যাংকই কর্পোরেট সোস্যাল রেসপন্সিবিলিটি (সিএসআর) খাতে ব্যয় করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ আছে, প্রত্যেক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিএসআর খাতের মোট অর্থের ৩০ ভাগ শিক্ষা খাতে ব্যয় করতে হবে। ২০১৫ সালে সিএসআর খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৫২৮ কোটি টাকা ব্যয় করে। এর মধ্যে ৩০ ভাগ অর্থাৎ ১৫৮ কোটি টাকা শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হয়।
ভারতে জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ভারতে কালো টাকা সাদা করতে ‘শেষ সুযোগের’ জানলা খুলল কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রীর গরিব জনকল্যাণ প্রকল্প নামের ওই ঘোষণা আগেই হয়েছিল। তা চালু হয়েছে শনিবার থেকে। এতে কর, জরিমানা, সারচার্জ মিলিয়ে ৫০ শতাংশ গুনে টাকা সাদা করার সুযোগ মিলবে। তবে পুরনো নোটে কালো টাকা জমা দিতে হবে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে। গোড়াতেই মেটাতে হবে কর ও জরিমানা। তার পরে অবশ্য সেই কালো টাকা কেন্দ্রের কাছে ঘোষণার সময় মিলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। কেন্দ্রের দাবি, কালো টাকা সাদা করতে এটাই শেষ সুযোগ। কালো টাকার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে নরেন্দ্র মোদি নোট বাতিল করেছিলেন। কিন্তু সরকার বুঝতে পারছিল যে, আইনের চোখে ফাঁকি দিয়ে কালো টাকা সাদা করার চেষ্টা চলছে। অনেক ক্ষেত্রে বাস্তবে তা হচ্ছেও। যেমন, অভিযোগ উঠছিল অনেকে কালো টাকা সাদা করতে তা গরিবের জনধন এ্যাকাউন্টে জমা করছেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: