ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

জিহাদী রিক্রুট

অস্ট্রিয়ায় মুসলিম ধর্র্মীয় নেতার ২০ বছর জেল

প্রকাশিত: ০৬:৩৭, ১৬ জুলাই ২০১৬

অস্ট্রিয়ায় মুসলিম ধর্র্মীয় নেতার ২০ বছর জেল

অস্ট্রিয়ায় মুসলিম এক ধর্মীয় নেতাকে জিহাদীদের নিয়োগ দেয়ায় বুধবার ২০ বছরের কারাদ- দেয়া হয়েছে। তিনি জঙ্গী গ্রুপ আইএসের জন্যে তরুণ যোদ্ধাদের নিয়োগ দিচ্ছিলেন। সরকারী কৌঁসুলি জানান, ইবু তেজমা (৩৪) নামের এই ধর্মীয় নেতা ১৪ থেকে ৩০ বছর বয়সী উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণের মগজ ধোলাই করেন এবং এদের অনেককে সিরিয়ায় আইএসের হয়ে যুদ্ধ করার জন্য নিয়োগ দেন। খবর এএফপি’র। যুগোশ্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পর তেজমা বসনিয়া থেকে ভিয়েনা আসেন। তিনি অস্ট্রিয়া ও জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় বিভিন্ন শহরে ধর্মীয় প্রচার চালাচ্ছিলেন। এ সময়ে তিনি আইএসের পক্ষে প্রচার চালানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিতে পরিণত হন। অস্ট্রিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় গিরাজ শহরের একটি আদালত সন্ত্রাসী হামলায় উস্কানি এবং সন্ত্রাসী গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে তেজমাকে অভিযুক্ত করে। গত ফেব্রুয়ারি থেকে এ বিচার কার্যক্রম চলে। তাকে গ্রেফতার করা হয় ২০১৪ সালে। এ সময়ে অস্ট্রিয়া জিহাদী নেটওয়ার্ক ধ্বংসে অভিযান চালায়। উস্কানির বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেবে বেজিং দক্ষিণ চীন সাগর দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে যে কোন ধরনের উস্কানির চূড়ান্ত পাল্টা ব্যবস্থা নেয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে বেজিং। হেগের আন্তর্জাতিক আদালত দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে বেজিংয়ের দাবির বিপরীতে রায় দেয়ার পর চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লু ক্যাং বৃহস্পতিবার এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, যদি কেউ হেগের আদালতের রায়ের ভিত্তিতে চীনের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে কোন রকমের উস্কামিূলক তৎপরতায় লিপ্ত হয় তাহলে বেজিং তার চূড়ান্ত জবাব দেবে। খবর পিটিআই ও এএফপির। দক্ষিণ চীন সাগরের প্রায় পুরোটার মালিকানা দাবি করছে বেজিং। ওই সাগরের অংশবিশেষের দাবি করছে তাইওয়ান, ব্রুনাই, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া ও ফিলিপিন্স। বিরোধপূর্ণ সমুদ্রসীমায় প্রচুর পরিমাণ তেল ও গ্যাসের মতো মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ফিলিপিন্সের নালিশের ভিত্তিতে গত মঙ্গলবার হেগের কোর্ট অব আর্বিট্রেশন এক রায়ে দক্ষিণ চীন সাগরের একটি অংশের ওপর নিয়ন্ত্রণ ম্যানিলাকে দিয়েছে। রায়ের পরপরই চীন বলেছে, বেজিংয়ের কাছে আদালতের এই রায়ের কোন মূল্য নেই। এদিকে দক্ষিণ চীন সাগর সম্পর্কে আন্তর্জাতিক আদালতের রুলিংকে কাজে লাগানোর জন্য কলহে লিপ্ত হওয়া থেকে ফিলিপিন্স, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম ও অন্যান্য এশীয় দেশকে বিরত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র নীরব কূটনীতি শুরু করেছে।
×