ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ফটো গ্যালারি

প্রকাশিত: ০৫:২৭, ৩ মার্চ ২০১৬

ফটো গ্যালারি

অস্কারের অপ্রকাশিত মুহূর্ত কেউ গ্রিনরুমে মেকআপের শেষ টাচে। কেউ ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করলেন ব্রেকফাস্টের ছবি। কেউ তুললেন সেলফি। একমাত্র ভারতীয় সদস্যের দেখা পাওয়া গেল সি-থ্রু গাউনে। সবমিলিয়ে অস্কারের এবারের আসর ছিল জমজমাট। আনন্দকণ্ঠের পাঠকদের জন্য থাকছে অস্কারের কিছু অপ্রকাশিত মুহূর্ত ‘প্রথম দেখেছিলাম মোনালিসাকে’ সালটা ২০০০ কিংবা ২০০১, অপূর্ব তখনও আজকের অপূর্ব হয়ে ওঠেননি। তবে অভিনয়-মডেলিংয়ের ইচ্ছাটা ছিল। চোখের সামনে পর্দার কাউকে দেখা তখনও তাই এক্সাইটিং বিষয় ছিল। প্রথম কাকে দেখেছিলেন? ‘মোনালিসাকে’- জানান অপূর্ব। ধানম-ির একটি রেস্টুরেন্টে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন অপূর্ব, বন্ধুদের সঙ্গে। ওই রেস্টুরেন্টেই বন্ধুদেরকে নিয়ে খেতে এসেছিলেন মোনালিসা। তখন মোনালিসা মোটামুটি জনপ্রিয়, ছোটপর্দায়। কথা বলেছিলেন তার সঙ্গে, কিংবা অটোগ্রাফ? অপূর্ব বলেন, ‘না। দেখেছিলাম শুধু। মোনালিসা গল্প করছিল বন্ধুদের সঙ্গে। আমার তখন ওই সেন্সটা ছিল যে, বিরক্ত করা ঠিক হবে না।’ এরপর আরও কতজনকেই দেখেছেন সামনাসামনি! এরপর অপূর্ব নিজেই বনে গেছেন তারকা! এখন তাকেও সামনাসামনি দেখার সুযোগ অনেকের কাছেই সৌভাগ্যের বিষয়! সোস্যাল সাইট থেকে ২০১৬’র বসন্তটা বড় সুন্দর কাটল। ‘ভুবন মাঝি’র শূটিং করলাম ২৫ দিন, কুষ্টিয়াতে। আজ বিদায় বেলায় এই ছবিটা। এখানে আসার সময় চিন্তায় ছিলাম, কেমন হবে এক্সপেরিয়েন্সটা, ইউনিটটা কেমন হবে। প্রায় এক মাস পর যাওয়ার সময় মন খারাপ হলো। ইউনিটের প্রত্যেক সদস্যকে ধন্যবাদ, এত সুন্দর অভিজ্ঞতা উপহার দেয়ার জন্য। তোমরা সবাই আরও একবার মনে করিয়ে দিলে যে, কাঁটাতারটা শুধুই কিছু মানুষের তৈরি একটা মানসিক দূরত্ব। আমরা আমাদের ভাষার হাত ধরে এক হৃদয়পুরের বাসিন্দা। আর এটাও, যে উষ্ণতা, আদর ও আপ্যায়নে এ পূর্ব বাংলার জুড়ি পৃথিবীতে নেই। -পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়
×