ঘুড়ি উৎসব
ইব্রাহিম নোমান
ঘুড়ি
ব্রত রায়
একটা ঘুড়ি কমলা রঙের
একটা ঘুড়ি সাদা
একটা ঘুড়ি হলুদ এবং
কালোয় আধাআধা!
একটা ঘুড়ির লেজ রয়েছে
একটা ঘুড়ির ডানা
তাও তো ঘুড়ি পাখির মত
নয় রে ষোল আনা!
ঘুড়ির উড়ান একটুখানি
তার পায়ে যে সূতো
নইলে ঠিকই পাখির মত
আকাশটাকে ছুঁত!
ছাড়লে সূতো উঠছে আবার
টানলে সূতো নামে
ছিঁড়লে সূতো তার ওড়াটা
এক্কেবারেই থামে!
ও ঘুড়ি
সোহেল বীর
ও ঘুড়ি, ঘুড়ি রে
কোথায় রে তোর বাড়ি?
আকাশ পথে যাসরে উড়ে
সাগর-নদী ছাড়ি!
বনবাদাড়ে ঘোরার মত
মজা কি আর আছে?
যতই ছুটিস একা একা
ঐ আকাশের কাছে!
মায়ের বকা খাই তবুও
দস্যিপনায় মাতি,
তুই যদি চাস হতে পারিস
আমার খেলার সাথী।
ছু কিৎ কিৎ গোল্লাছুট আর
দাড়িয়াবাঁধা খেলা,
আপন মনে খেলব দু’জন
কাটবে দারুণ বেলা।
ঘুড়ির মেলা
বাবুল তালুকদার
উড়ছে ঘুড়ি আকাশ পথে
লাল-নীল সবুজ
দৌড়ে ছুঁটে দামাল ছেলে
বয়সটা কচি অবুজ।
যুগ বহু যুগ ঘুড়ির মেলা
লাল সবুজের দেশে
নাটাই ছেঁড়ে ঘুড়ি উড়ায়
প্যাজ খেলে যায় শেষে।
উড়ছে ঘুড়ি রঙ-বেরঙ্গের
আকাশ পথ জুড়ে
দিনটা কাটায় হইচইয়ে
হাসছে খোকা সুরে।
রোদদুপুরে ঘুড়ি উড়ায়
দামাল ছেলের দল
জন্মসবার বাংলাদেশে
অন্তরে নেই ছল।
শীর্ষ সংবাদ: