ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

কিবরিয়া হত্যা মামলায় ৩২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

প্রকাশিত: ০৪:০৩, ৬ জানুয়ারি ২০১৬

কিবরিয়া হত্যা মামলায় ৩২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা, হবিগঞ্জ, ৫ জানুয়ারি ॥ বৈদ্যের বাজারে ঘাতকের ছোড়া গ্রেনেড বিস্ফোরণে সাবেক অর্থমন্ত্রী এসএএমএস কিবরিয়া ও তার ভাতিজা শাহ মঞ্জুরুল হুদা মঞ্জুসহ ৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী নিহত এবং বহু লোক আহত হওয়ার ঘটনায় দায়েরকৃত বিস্ফোরক মামলায় ৩২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে হবিগঞ্জের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আতাবল্লাহ এই পত্র গ্রহণ করে সকল পলাতক আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। একই সঙ্গে আগামী দুই ফেব্রুয়ারি এই মামলা শুনানির পরবর্তী তারিখও নির্ধারণ করেছে আদালত। পিপি এ্যাডভোকেট আকবর হোসেন জিতু জনকণ্ঠকে জানান, ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি নৃশংস হত্যাকা- সংঘটিত হওয়ার পর জেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমানে হবিগঞ্জ-২ আসনের এমপি এ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান বাদী হয়ে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে পৃথক দুটি মামলা করেন। ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট ৩২ জনকে আসামি করে আদালতে বিস্ফোরক মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। এদিকে পুরো জেলা কোর্ট নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে কড়া পুলিশী প্রহরায় একই দিন দুপুরে আদালতে হুজি নেতা মুফতি হান্নানসহ ১১ আসামিকে হাজির করে পুলিশ। এছাড়া জামিনে থাকা ৮ আসামিও এই আদালতে হাজিরা দেন। এ সময় পুরো আদালতপাড়ায় ছিল শত শত উৎসুক জনতার ভিড়। তবে অজ্ঞাত কারণে একই মামলার আসামি সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর, আসামি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বরখাস্তকৃত মেয়র বিএনপি নেতা আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌরসভার সদ্য বিজয়ী মেয়র ও জেলা বিএনপির সেক্রেটারি আলহাজ জিকে গউছকে পুলিশ হাজির করেনি। হত্যা মামলাটি বর্তমানে সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন রয়েছে। ১৩ প্রতিষ্ঠানে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার/গ্যাস কারচুপি রোধকল্পে কোম্পানির বিশেষ পরিদর্শন/সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় নবেম্বর ও ডিসেম্বর ২০১৫ মাসে অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার এবং অনুমোদন অতিরিক্ত লোডে/স্থাপনায় গ্যাস ব্যবহারের কারণে ৪টি শিল্প, ৯টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এবং ১টি আবাসিক গ্রাহকের গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে গত ১০ নবেম্বর অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহারের কারণে রূপগঞ্জ উপজেলায় হযরত শাহ চন্দ্রপুরী রেস্টুরেন্ট এ্যান্ড কমিউনিটি সেন্টার, আল্লাহর দান রেস্টুরেন্ট, নিউ ক্যাফে রেস্তরাঁ ও প্রিন্স রেস্তরাঁ এবং ১৭ নবেম্বর সোনারগাঁ উপজেলায় হীরাঝিল রেস্টুরেন্ট এ্যান্ড পার্টি সেন্টার, কচুপাতা রেস্টুরেন্ট, সুগন্ধা হাইওয়ে হোটেল এ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ও সেফ ফুড ইন্টারন্যাশনাল রেস্টুরেন্টের গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। গত ৩ ডিসেম্বর সোনারগাঁ উপজেলার জনৈক গ্রাহক আবাসিক সংযোগ হতে অবৈধভাবে সংযোগ নিয়ে শিল্প শ্রেণীর ন্যায় তার কারখানায় ১০০০ ঘনফুট ক্ষমতাসম্পন্ন দু’টি স্টিল এ্যানেলিং ফার্নেসে গ্যাস ব্যবহার করায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। -Ñবিজ্ঞপ্তি
×