স্তন ক্যান্সারের প্রতিরোধ
প্রতি ৮ জনের ১ জন মহিলা স্তন ক্যান্সারে ভুগে থাকে। ডাঃ ক্রিস্টি ফাঙ্ক ৫টি প্রতিরোধ টিপস দিয়েছেন স্তন ক্যান্সারের।
* ৪০ বছর বয়স থেকে মেমোগ্রাম নিয়মিত প্রতিবছর করুন। মেমোগ্রামে শনাক্ত স্তন ক্যান্সার ৯৮% প্রতিরোধযোগ্য।
* ঘি, বাটারওয়েল, মার্জারিন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। পরিবর্তে ভেজিটেবল ওয়েল ওলিভ ওয়েল ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
* সচল থাকতে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম ক্যান্সার প্রতিরোধী প্রতিদিন ১১ মিনিটের হাঁটা ক্যান্সারের ঝুঁকি ১৮% কমিয়ে দেয়।
* শাকসবজি-ফলমূল বেশি খেতে হবে (ব্রাকলি, স্পিনাক, গাজর, টমেটোতে প্রচুর ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান আছে। কিন্তু তাপ দিলে এই ক্যান্সার প্রতিরোধ উপাদান বিনষ্ট হয়। তাই কাঁচা খেলেই ভাল।
* অ্যালকোহল পান কমিয়ে দিন। প্রতিদিন ১ রকমের মদ্যপান স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি ১০% বাড়িয়ে দেয় এবং ককটেল মদ্যপান স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি ৩০% বাড়িয়ে দেয়।
গোসলখানায় প্রতি সপ্তাহে হাত দিয়ে নিজ পরীক্ষা করুন
দুঃখের শারীরিক প্রভাব
* দুঃখের লক্ষণগুলো হলো-
* শক্তিহীনতা
* সমাজ থেকে গুটিয়ে যাওয়া মনোভাব
* বেশি ঘুম
* ওজন বেড়ে যাওয়া
* আত্মহননের পথ বেছে নেয়া
* দুঃখ কখনও কখনও হাইপোথাইরয়েডিজম, হাইপো ব্লাইসিমা বলে প্রতিভাত হয়
* দুঃখে আবার ঘুমহীনতা, অতি উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা দেখা দেয়।
* ২০১৩ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়। ব্রেনের কোষে কোষে সমন্বয়ের অভাব দেখা যায় হতাশায়।
* ডোপামিন নামক ব্রেনের নিউরো রিসেপ্টর এর প্রভাব থাকে হতাশার ওপর।
* আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন থাকলে মনও দুঃখে ভরে যায়।
মাছের তেলের উপকারিতা
* প্রদাহ রোধী।
* রোগ ক্ষমতাকে উজ্জীবিত করে।
* ক্রোন রোগ দূর করে।
* ট্রাই গ্লিসাইডের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
* অপরিপক্ব নবজাতকের বর্ধনে সাহায্য করে।
* হতাশা দূরে রাখে।
* শিরা উপশিরার চিকন হওয়া রোধ করে।
* ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
* সিজোফ্রেনিয়া মনোযোগহীনতা রোগে ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
* ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়।
* কিডনি রোগে ব্যবহৃত হয়।
খেজুরের যত গুণ
* হার্টের দাওয়াই
* কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
* পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া শক্তিশালী করে
* বেশি রোগা হওয়া রোধ করে
* হাড়ের শক্তিবর্ধক
* যৌনতায় সাহায্য করে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: