ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১

কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম

প্রকাশিত: ০৯:০২, ১৫ মার্চ ২০২০

কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম

স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম ॥ ফুলবাড়ীতে ঘুমানোর অপরাধে কওমি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেত দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটে শনিবার ভোরে উপজেলার আজোয়াটারি গ্রামের কওমি মাদ্রাসা কক্ষে। ঘটনার পর অভিযুক্ত শিক্ষক ও পরিচালক আমির হামজা পালিয়ে গেছেন। গুরুতর আহত শিক্ষার্থী সজিব (৮)কে ফুলবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সে উপজেলার কাশিপুরের ধর্মপুর গ্রামের মিজানুল ইসলামের ছেলে। হাসপাতালের বেডে সজিব জানায়, সে সরকারটারি ইসলামিয়া আরাবিয়া দারুল উলুম (কওমি) মাদ্রাসায় ৩য় শ্রেণীর কেতাব বিভাগে পড়ালেখা করে। ভোরে একাই ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়লে ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও শিক্ষক আমির হামজা তাকে ডাকলে সে হুজুরের ডাক শুনতে না পেয়ে ঘুমিয়ে থাকে। হুজুরের ডাক শুনল না কেন, এ অজুহাত দিয়ে গালাগাল শুরু করে। পটুয়াখালীতে দুই ভুয়া ডাক্তার গ্রেফতার নিজস্ব সংবাদদাতা, পটুয়াখালী, ১৪ মার্চ ॥ মির্জাগঞ্জের সুবিদখালী বন্দরে অভিযান চালিয়ে শনিবার দুপুরে সুদীপ্ত মজুমদার ও আবুল কালাম আজাদ নামের দুই ভুয়া দাঁতের ডাক্তারকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতদের মির্জাগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। জানা গেছে, ‘পলক ডেন্টাল কেয়ার’-এর স্বত্বাধিকারী সুদীপ্ত মজুমদার ও ‘হক নূর ডেন্টাল কেয়ার’-এর স্বত্বাধিকারী মোঃ আবুল কালাম আজাদ চিকিৎসা শাস্ত্রে কোন প্রকার পেশাদারী ডিগ্রী অর্জন না করেও নিজেদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে দাঁতের বিভিন্ন ধরনের জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা করে আসছিলেন। আটককৃত সুদীপ্ত মজুমদার মাত্র এসএসসি পাস। অন্যদিকে আবুল কালাম আজাদ ফাজিল পাস। মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার মেহেদী হাসান আটককৃত দুইজনকে ভুয়া ডাক্তার হিসেবে মতামত দেন। আটক সুদীপ্ত মির্জাগঞ্জের সুবিদখালী এলাকার মৃত রামেশ^র মজুমদারের ছেলে এবং আবুল কালাম আজাদ মির্জাগঞ্জের বাজিতা গ্রামের আব্দুল মান্নান হাওলাদারের ছেলে।
×