ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ব্যস্ত সময় পার করছে নোয়াখালীর মৃৎ শিল্পীরা

প্রকাশিত: ০৪:০৮, ১৩ এপ্রিল ২০১৭

ব্যস্ত সময় পার করছে নোয়াখালীর মৃৎ শিল্পীরা

বাংলা বর্ষবরণকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন নোয়াখালীর মৃৎ শিল্পীরা। অলাভজনক হওয়া সত্যেও গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতেই দিনরাত কাজ করছেন তারা। এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারীভাবে প্রশিক্ষণ ও বাজারজাতকরণে সহায়তা করা উচিত বলে মনে করেন জেলার রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির কর্মকর্তা। ঘুরছে চাকা। আর শিল্পীর সুনিপুণ হাতে তৈরি হচ্ছে কলস, হাতি, ঘোড়া, ময়ূর, পুতুল ও কবুতরসহ নানা মাটির উপকরণ। বাংলা বর্ষবরণকে সামনে রেখে এসব উপকরণ তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন নোয়াখালীর মৃৎ শিল্পীরা। সময় ঘনিয়ে আসায়, দিনরাত কাজ করছেন তারা। মৃৎ শিল্প টিকিয়ে রাখতে সরকারীভাবে প্রশিক্ষণ ও বাজারজাতকরণে সহায়তা করা দরকার বলে জানান জেলার রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির প্রধান সমন্বয়কারী আবদুল আউয়াল। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার রাঙ্গামাটির মার্কেটগুলোতে উপচে পড়া ভিড় পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে বৈসাবি উৎসব ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মার্কেটগুলোতে এখন উপচে পড়া ভিড়। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন তাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক থামি ও ফতুয়া কেনায় ব্যস্ত। বাঙালিরাও পিছিয়ে নেই পছন্দের পোশাকটি কিনতে। পার্বত্য এলাকা রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা তাদের ধর্মীয় উৎসব বৈসাবি আর বাঙালিরা পহেলা বৈশাখকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত। সবাই চায় উৎসবের দিন নিজেকে নতুনভাবে রাঙিয়ে তুলতে। তাই রাঙ্গামাটির মার্কেটগুলোতে সকল বয়সী মানুষের এখন উপচে পড়া ভিড়। চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ অন্যান্য আদিবাসী নারীদের প্রথম পছন্দ তাদের জাতীয় পোশাক থামি। বাঙালীরাও ব্যস্ত কেনাকাটায়। আড়াইশ টাকা থেকে শুরু করে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা দামের মধ্যে পাত্তয়া যায় পাহাড়ীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক। বিক্রি ভাল হওয়ায় খুশি পাহাড়ী ও বাঙালী বিক্রেতারা। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×