ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ০৮ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১

পটিয়ায় ১৫ ঘর পুড়ে ছাই

প্রকাশিত: ০৫:৫৭, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

পটিয়ায় ১৫ ঘর পুড়ে ছাই

নিজস্ব সংবাদদাতা, পটিয়া, ২৫ ফেব্রুয়ারি ॥ চট্টগ্রামের পটিয়ায় আগুনে ১৫ ঘর পুড়ে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার অধিক ক্ষতি হয়েছে। শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার কুসুমপুরা দক্ষিণ মেহেরআটি পাক্কা দোকান এলাকায় এ অগ্নিকা-ের ঘটনাটি ঘটে। এতে ১৫ পরিবারে মানবেতর জীবনযাপন করছে। রান্নাঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। জানা গেছে, শুক্রবার গভীর রাতে হঠাৎ করে আগুনের সূত্রপাত হলে দ্রুত চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পটিয়া ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে নগদ ২ লাখ টাকাসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র, গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, স্বর্ণালঙ্কারসহ অন্যান্য মালামাল পুড়ে যায়। এতে আগুনে পুড়ে নুরুল আলম মেম্বার, ফরিদুল আলম, জহিরুল আলম, লোকমান হাকিম, সিরাজ, বেগম ছৈয়দ, আবুল বারেক, ইসহাক, জালাল উদ্দিন মন্টু, কামাল উদ্দিন বুলু, বেগম ওসমান গনি, মোকতার আহম, বশির আহমদ, মজিবুর রহমান, সামশুল নাহারের ঘর পুড়ে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। লক্ষ্মীপুরে পেট্রোল ঢেলে ঘরে অগ্নিসংযোগ ॥ আহত পাঁচ নিজস্ব সংবাদদাতা, লক্ষ্মীপুর, ২৫ ফেব্রুয়ারি ॥ সদর উপজেলার ধর্মপুর গ্রামে রতন কুমার পাল ডাক্তারের বাড়িতে দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে দুটি ঘর সম্পূর্ণরূপে ছাই হয়েছে। দুর্বৃত্তরা শুক্রবার রাত প্রায় দেড়টার দিকে পেট্রোল ঢেলে তার বাড়িতে প্রথমে লাকড়ির ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয়। আগুনের লেলিহান শিখা দ্রুত উত্তম কুমার বিএসসির বসতঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ঘরের ঘুমন্ত লোকজন আগুনের প্রচ- তাপে ঘুম থেকে জেগে প্রাণে বেঁচে গেলেও কিছুই রক্ষা করতে পারেননি। আগুন নিভানোর সময় পাঁচ এলাকাবাসী আহত হন। প্রায় পোনে তিনটার দিকে দমকল বাহিনীর সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। জঙ্গী ও মাদক বড় চ্যালেঞ্জ ॥ পুলিশ মহাপরিদর্শক স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে জঙ্গী এবং মাদক বড় চ্যালেঞ্জ। এই দু’টিকে নির্মূল করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই জঙ্গী দমনে যথেষ্ট সাফল্য অর্জিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে দিনাজপুর গোর-এ শহীদ ময়দানে কমিউনিটি পুলিশিং সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ পুলিশের মহা পরিদর্শক একেএম শহীদুল হক। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম, পুুলিশ সুপার হামিদুল আলম প্রমুখ। প্রধান অতিথি বলেন, যত জঙ্গী ধরা পড়েছে এবং যারা বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে তারা প্রত্যেকেই রাজশাহী ও রংপুর রেঞ্জের মধ্যে। দেশের বিরুদ্ধে যারাই ষড়যন্ত্র করবে, নাশকতা করবে পার পাবে না। জনগণকে সাথে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান পরিচালনা করে নির্মূল করা হবে। তিনি বলেন, ২০১৩ থেকে ১৫ সাল পর্যন্ত হিংসাত্মক কর্মকা-ে ১৬ জন পুলিশকে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি নেই যে, রাজনৈতিক কর্মকা-ে পুলিশকে টার্গেট করা হয়েছে। এর আগে দিনাজপুরে ১৭৬ শতাধিক মাদকসেবীকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে শপথবাক্য পাঠ করানো হয়। পরে তাদের সেলাই মেশিন ও রিক্সাভ্যান প্রদান করা হয়।
×