শিশু যৌন নিপীড়নকারীদের রাসায়নিক দিয়ে নপুংসক করার নীতি দেশ থেকে এ ধরনের যৌন অপরাধ নির্মূল করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। খবর বিবিসির।
উইদোদো বলেন, ইন্দোনেশিয়া মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু এ ধরনের যৌন অপরাধে শাস্তির ক্ষেত্রে ‘কোন আপস নয়’। ইন্দোনেশিয়ায় চৌদ্দ বছর বয়সী এক কন্যাশিশুকে গণধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর চলতি মাসের শুরুর দিকে শিশু যৌন নিপীড়নকারীদের রাসায়নিক দিয়ে নপুংশক করার বিতর্কিত আইন পাস করে ইন্দোনেশিয়া। দেশটির সংসদে আইনটি নিয়ে তুমুল বিতর্ক হয়।
ইন্দোনেশিয়ার চিকিৎসক পরিষদ জানিয়েছে, তাদের সদস্যদের চিকিৎসার নীতিবিরুদ্ধ এ ধরনের কোন প্রক্রিয়ায় জড়িত হওয়া ঠিক হবে না। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অপসারণ করার পরিবর্তে ওষুধের মাধ্যমে ব্যক্তির কামশক্তি ও ইচ্ছা রহিত করাই হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে নপুংসক করার পদ্ধতি।
প্রেসিডেন্ট উইদোদো বলেন, আমাদের সংবিধান মানবাধিকারকে সম্মান করে। কিন্তু যৌন অপরাধের প্রশ্নে কোন আপস নয়।
বাবা দোষ স্বীকার করায় আমি আনন্দিত ॥ ইভানকা ট্রাম্প
ইভানকা ট্রাম্প তার বাবা ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০০৫ সালে করা মন্তব্যের টেপের ব্যাপারে শেষপর্যন্ত তার নীরবতা ভাঙলেন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, তার বাবার মন্তব্য স্পষ্টত যথোচিত হয়নি এবং তা ছিল আক্রমণাত্মক। ট্রাম্প ওই মন্তব্যে নারীদের সম্পর্কে যৌনভাবে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করেছিল বলে ৮ অক্টোবর ওয়াশিংটন পোস্ট ও এনবিসিতে বলা হয়। খবর এনডিটিভি অনলাইনের।
ট্রাম্পের বড় মেয়ে ইভানকার বিবৃতির উদ্ধৃতি দিয়ে সিএনএন বলেছে, আমার বাবার মন্তব্য স্পষ্টত সঠিক হয়নি, তা ছিল আক্রমণাত্মক এবং আমি আনন্দিত যে, তিনি পরিবার ও আমেরিকান জনগণের কাছে তাৎক্ষণিকভাবে দোষ স্বীকার করেছেন ও বিষয়টা স্বীকার করে নিয়েছেন। ইভানকা বলেন, তার সবচেয়ে বড় স্বস্তি হচ্ছে তার বাবাকে তিনি জানেন এবং বেশির ভাগ মানুষÑ যারা তার বাবার বিষয়ে লেখেন, তারা তাকে জানেন না। এ বিষয়টাই তার বাবার মন্তব্য সম্পৃক্ত রিপোর্টগুলো তুচ্ছ ভেবে উড়িয়ে দেয়ার শক্তি যোগাচ্ছে তাকে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: