ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১

‍ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৩৬, ২২ জুলাই ২০১৬

‍ঝলক

‘হাসিখুশি গরুর’ দুধে... ক্যালসিয়াম দেহের সকল শক্তির উৎস। আর এই ক্যালসিয়াম সবচেয়ে বেশি আছে গরুর দুধে। গবেষণায় দেখা গেছে, গরুর দুধে যে পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে তা আরও বাড়ানো সম্ভব। এর জন্য গরুকে থাকতে হবে সবসময় হাসিখুশি। গবেষকরা বলেন, অনেক গরু আছে যারা গর্ভকালীন ঝিমিয়ে বা চুপচাপ থাকে। তার মানে বুঝতে হবে গরুটি মোটেও সুখী নয়। সে চিন্তিত। আর এ কথাটি প্রমাণ করার জন্য গবেষকরা গর্ভাবস্থায় কয়েকটি জার্সি গরুকে সবসময় হাসিখুশি রাখার ব্যবস্থা করেন। এ সময় তাদের সব সময় সচল রাখা হয়। বাচ্চা হওয়ার পর দেখা যায় একটি ঝিমানো গরুর দুধের চেয়ে হাসিখুশি থাকা গরুর দুধে ক্যালসিয়ামের মাত্রা অনেক বেশি। এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয় জার্নাল অব এ্যান্ডোক্রিনোলজিতে। সেখানে হাইপোক্যালসেমিয়া নিয়ে গবেষণা চালাতে গিয়েই ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন-ম্যাডিসনের গবেষকরা দেখেন রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সেরোটনিনের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। মঙ্গল যাবেন? মঙ্গল গ্রহে যেতে চায়Ñ এমন মানুষদেরই খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ইতোমধ্যেই ১৮ হাজারেরও বেশি আগ্রহীর আবেদন জমা পড়েছে। অবাক হচ্ছেন! নাসা এই ‘স্বপ্নের চাকরির’ জন্য লোক নিয়োগ করে যাচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক খবরের সাইট বিজনেস ইনসাইডার এ তথ্য জানিয়েছে। সম্প্রতি নাসা ‘রেট্রো-প্রোপাগান্ডা’ ধরনের আটটি পোস্টার বের করেছে, যেখানে মঙ্গলযাত্রায় প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পেশার মানুষ যেমন- কৃষক, পরিমাপক, শিক্ষক ইত্যাদির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। রঙচঙা আকর্ষণীয় এ পোস্টারগুলো মূলত ২০০৯ সালের কেনেডি স্পেস সেন্টারের একটি প্রদর্শনীর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এবার নাসার মঙ্গলগ্রহ যাত্রার প্রচারণার সুবিধার্থে তারা ওই পোস্টারগুলোর ডাউনলোড ফ্রি করে দিয়েছে। উল্লেখ্য, নাসা ২০৩০ সালের মধ্যে মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠাতে সমর্থ হবে বলে আশা করছে। অবশ্য নাসার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন। তিনি হচ্ছেন মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা’র প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। তারাও ২০২৬ সালের মধ্যেই লাল গ্রহটিতে মানুষ পাঠাতে চান।
×