পাম সংগ্রহ করছে এক শ্রমিক।
বন উজাড়, কার্বন নির্গমনের ঝুঁকি এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্টগত কারণে মালয়েশিয়ার পাম তেলের আমদানির উপর নিষেধাজ্ঞা ছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের।
গত কয়েক বছর ধরে, বিশেষ করে করোনা মহামারীর পর থেকে নানাবিধ কারণে দেশটির পাম অয়েল খাতে উৎপাদনে ঘাটতি ছিলো, ফলে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যায়ও আগের চেয়ে কমেছে। চলতি বছর শ্রমিক ঘাটতি কমানোর জন্য আবার বহির্বিশ্ব থেকে শ্রমিক নিয়োগ করছিলো মালয়েশিয়া।
ইইউ’র দেওয়া এই নিষেধাজ্ঞার উপর মামলা করেছিলো দেশটি। কিন্তু বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা’র (ডব্লিউটিও) একটি প্যানেল কর্তৃক চলতি মাসের শুরুতে দেয়া মামলার রায়ে পরাজিত হয়েছে মালয়েশিয়া।
কিন্তু পাম তেলে ইইউ’র এই নিষেধাজ্ঞার পর মনে করা হচ্ছে যে রাতারাতি শ্রমিক ঘাটতি কমবে না। এমনিতে বাংলাদেশিদের রিমান্ডসহ মালয়েশিয়ার শ্রম বাজার নানা অভিযোগে জর্জরিত থাকলেও বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক মানুষ শ্রমিক হিসেবে মালয়েশিয়া যায়। তাই, মালয়েশিয়ার বর্তমান পরিস্থিতির প্রভাব বাংলাদেশের শ্রমবাজারেও পড়তে পারে।
সূত্রঃ বিবিসি নিউজ
শিলা