ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

মেয়াদ না বাড়িয়ে নির্দিষ্ট সময়ে সব প্রকল্প শেষ করার নির্দেশ

প্রকাশিত: ২২:৪১, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

মেয়াদ না বাড়িয়ে নির্দিষ্ট সময়ে সব প্রকল্প শেষ করার নির্দেশ

ফিরোজ মান্না ॥ প্রকল্পের মেয়াদ না বাড়িয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব প্রকল্পের কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গণপূর্ত অধিদফরের বেশির ভাগ প্রকল্প ৬ থেকে ৭ বছর আগে হাতে নেয়া হয়েছে, যা এখনও চলমান রয়েছে। মন্ত্রণালয় এ বিষয় নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। করোনার কারণে প্রায় সব প্রকল্পের মেয়াদ এক বছর করে বাড়ানো হয়েছে। ফলে প্রকল্পের ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে প্রকল্পগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। এখানে কারো কোন ঘাফিলতি সহ্য করা হবে না। গণপূর্ত অধিদফতর মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে দীর্ঘদিনের প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। বিতর্কিত ঠিকাদার জিকে শামীমের সব কাজ বাতিল করে দেয়া হয়। এখন ওই কাজের নতুন টেন্ডার করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছে পূর্ত অধিদফতর। মেয়াদোত্তীর্ণ কাজগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদফতর এ তথ্য জানিয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ জনকণ্ঠকে বলেন, মন্ত্রণালয় থেকে গণপূর্ত অধিদফতরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে প্রকল্পগুলো যথাসময়ে শেষ করার জন্য। আর যেসব প্রকল্পের কাজ এখনও শেষ হয়নি সেগুলো দ্রুত শেষ করতে একটি কমিটি করে দেয়া হয়েছে। গণপূর্ত অধিদফতর সরকারের বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের কাজ করে আসছে। তারা যদি সময়মতো কাজ শেষ না করতে পারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অসুবিধা হয়। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি সব বিভাগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যথাসময়ে সব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে। এতে সরকারের অর্থের সাশ্রয় হবে। কাজটি সময়মতো শেষ হলো। প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে গণপূর্ত বিভাগের সব কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গণপূর্ত বিভাগকে জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। আগের মতো কোন অঘটন এখানে করতে দেয়া হবে না। প্রধান প্রকৌশলী দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী আশরাফুল আলম জনকণ্ঠকে বলেন, পুরনো সব প্রকল্প বাস্তবায়নে ইতোমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করা হচ্ছে। যে কমিটি কাজগুলো ‘মনিটর’ করবে। দ্রুত কাজগুলো শেষ করার জন্য এই কমিটি কাজ শুরু করেছে। অনেক প্রকল্পের সময় বেড়েছে। অতীতের এই প্রকল্প নিয়ে কেউ কোন কাজ করেনি। আমি যোগদানের পর থেকে কাজগুলোর বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়েছি। কাজের সময় বাড়িয়ে একটি গোষ্ঠী সরকারের ক্ষতি করছে। সরকারের কোন ক্ষতি আমার হাত দিয়ে হতে দেব না। এ কারণে কাজগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। করোনার কারণে এক বছর প্রকল্পের সময় বাড়লেও তার আগেই যাতে কাজগুলো শেষ করা যায় তার জন্য গঠিত কমিটি সারাদেশে ঘুরে ঘুরে কাজগুলোর মনিটর করছে। তাছাড়া আমি সব কর্মকর্তাকে তিনটি টার্গেট দিয়েছি। এই তিন টার্গেট হচ্ছে ‘কোয়ালিটি, কোয়ানটিটি ও কুয়েকলি’। এই তিনটি বিষয় মেনে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করতে হবে। এর বাইরে কিছু করা হলে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতোমধ্যে অনিয়ম দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত কয়েকজন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। কাজের কোয়ালিটি ভাল করতেই হবে। এখানে কোন আপোস নেই। কাজ ভাল হলে সে যেই হোক তাকে শাস্তি পেতে হবে। মন্ত্রণালয়ের দেয়া নির্দেশের আগে থেকেই এই কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বর্তমানে গণপূর্ত বিভাগে আগের যে কোন সময়ের তুলনায় কাজের গতি বেড়েছে। প্রকল্পের সময় বাড়িয়ে সরকারের ক্ষতি মেনে নেয়া হবে না। আমি যত দিন আছি মানসম্মত কাজ কাজ করতে হবে। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও ঠিকাদার উভয়কেই জবাবদিহিতার মধ্যে কাজ করতে হবে। গণপূর্ত অধিদফতরের মিডিয়া সেলের প্রধান তত্ত্বাবধাক প্রকৌশলী পারভেজ খাদেম জনকণ্ঠকে বলেন, আমরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজ বাস্তবায়ন করছি। তবে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের কাজ একটু বেশি সময় লেগে যাচ্ছে। তার দেয়া তথ্যে কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের অনেক প্রকল্প দফায় দফায় সময় বাড়ানো হয়েছে। কিছু কাজ যথা সময়ে শেষ হয়েছে। আবার ৬ থেকে ৭ বছর আগে নেয়া প্রকল্পের কাজ এখনও চলমান রয়েছে। রাজধানীর বেইলি রোডে মন্ত্রীবর্গের জন্য ৫৩১ কোটি ব্যয়ে বাস ভবন নির্মাণ, ইস্কাটনে সচিব ও গ্রেড-১ কর্মকর্তাদের জন্য ৩৪৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা ব্যয়ে আবাসিক ফ্লাট নির্মাণ, মিরপুর ৬ নং সেক্টরে গণপূর্ত অধিদফতরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ১২০ কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৮৮ ফ্লাট নির্মাণ, মালিবাগে সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ২১৮ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪৫৬টি ফ্লাট নির্মাণ। এই প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৫ সালের জুলাই মাসে শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। এখানে দুটি প্রকল্প ২০১৬ জানুয়ারিতে হাতে নেয়া হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। কিন্তু করোনার কারণে প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো হযেছে। গোপালগঞ্জে বহুতল বিশিষ্ট সমন্বিত সরকারী অফিস ভবন নির্মাণ জন্য ব্যয় ধরা হয় ৯৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা বয়ে নির্মাণের জন্য প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। কিন্তু এই প্রকল্পের কাজ আরও এক বছর মেয়াদ বাড়ানো হযেছে। রাজধানীর জিগাতলায় সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী (গণপূর্ত ও স্থাপত্য অধিদফতর জন্য ২৮৮ আবাসিক ফ্লাট নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। রাজধানীর মতিঝিলে সরকারী কলোনিতে (হাসপাতাল জোন স্টোর কম্পাউন্ড) ২৫৭ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। আজিমপুর সরকারী কলোনির অভ্যন্তরে সরকারী ৯৯০ কোটি ২৩ লাখ ব্যয়ে (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাল ছিল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালে জুন মাসে। কিন্তু এই প্রকল্পগুলো এখনও চলমান রয়েছে। ঢাকার তেজগাঁওয়ে সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য ৬টি বহুতল ২৮৮ আবাসিক ভবন নির্মাণ। এই প্রকল্পটি ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৬৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা। কিন্তু প্রকল্পটি সময়মতো শেষ হয়নি। ২০১৮ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনিতে জরাজীর্ণ ১১টি ভবনের স্থলে ৯ বহুতল আবাসিক ভবনে সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ৬৮৪টি ফ্লাট নির্মাণ। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৪৮২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের জুন। কিন্তু এ প্রকল্পটিও চলমান। পুলিশ বিভাগের ১০১টি জরাজীর্ণ থানা ভবন নির্মাণ ৮৬৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা। প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১২ সালের জুলাই মাসে। শেষ হওয়ার কথা ২০২০ সালের জুন। কিন্তু কাজটি এখনও চলমান। দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ হাইওয়ে আউট পোস্ট নির্মাণ প্রকল্পে ১৫৮ কোটি ৯ লাখ টাকা ধরা হয়। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। কিন্তু এই প্রকল্পটিও ঝুলে গেছে। পুলিশ বিভাগের আধুনিকীকরণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এনকম সেন্টার ভবনের উর্ধমুখী সম্প্রসারণ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ১৫৬ কোটি ২ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাল ছিল (২০১৮ জানুয়ারি থেকে ২০২০ জুন)। কিন্ত এ কাজটিও সময়মতো শেষ করতে পারেনি। পুলিশ বিভাগে বিভিন্ন ইউনিটে ১২ টি ব্যারাক ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ২১৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়ন কাল ছিল ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের জুন। পুলিশ বিভাগের বিদ্যমান ১৭টি হাসপাতালের আধুনিকীকরণ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ২৯২ কোটি ৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়ন কাল ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের জুন। কিন্তু প্রকল্পের কাজ এখনও চলছে। বরিশাল ও সিলেট আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ান এবং রেঞ্জ রিজার্ভ পুলিশ লাইন নির্মাণ। এই প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ২৩১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। বাস্তবায়ন কাল ছিল ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের মার্চে শেষ হওয়ার কথা ছিল। সারাদেশে ৬৪ জেলা সদরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্টেট আদলত ভবন নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০০৯ সালে। প্রকল্পের শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। দুই পর্বে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৪৬৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এই প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় রেজিস্ট্রি ও সাব-রেজিস্ট্রি ভবন নির্মাণ কাজের প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৭ সালে। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। ৩২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সম্প্রসারণের জন্য ১৩৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। ২০১৭ থেকে ২০২০ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। বাংলাদেশের ১৪টি নদীবন্দরে প্রথম শ্রেণীর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০১৭ সালে। শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের জুনে। প্রকল্পটি ৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকায় বাস্তবায়ন হচ্ছে। উল্লেখিত প্রকল্পগুলো নিয়ে প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল আলম জনকণ্ঠকে বলেন, এসব প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের বিষয়টি মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত বিভাগ যৌথভাবে একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কাজগুলোর মূল্যায়ন করা হবে। কার গাফিলতিতে কাজগুলো বাস্তবায়ন হতে দেরি হয়েছে তাও দেখা হবে। কোন প্রকার টাকা না বাড়িয়ে কাজ শেষ করার জন্য ইতোমধ্যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আরও কিছু মন্ত্রণালয়ের কাজ যথা সময়ে শেষ হয়নি। সেগুলোর বিষয়েও কাজ করা হচ্ছে। প্রধান প্রকৌশলী আরও বলেন, সরকারের নির্মাণ সংস্থার পাশাপাশি দেশের নির্মাণ শিল্পের গতি, মান ও কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ণন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে আসছে। এই বিভাগ টার্নকির ভিত্তিতে প্রকল্প সম্পন্ন করছে। পানি সরবরাহ, পয়ঃনিষ্কাশন, অভ্যন্তরীণ সড়ক, বিদ্যুতায়ন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ, অগ্নিনির্বাপণ, আরবরিকালচার ইত্যাদি। ভবন নির্মাণ প্রকল্পের ধারণা থেকে সম্পন্ন করা পর্যন্ত স্থাপত্য বিভাগের সহায়তায় এটি পরামর্শ সেবাও প্রদান করে আসছে। ভবন নির্মাণের সকল বিষয়ে দক্ষ পরামর্শ সেবা এখান থেকে দেয়া হয়। গণপূর্ত অধিদফতরে প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করা হচ্ছে। যাতে কাজের স্বচ্ছতা থাকে। আইসিটি উন্নয়ন আমার কর্মতালিকায় অগ্রাধিকার দিয়েছি। কিছু ডাটাবেজ সফটওয়্যার উন্নয়নের করা হয়েছে। সহকর্মীদের অনুরোধ করছি তারা যেন কম্পিউটারে বিশেষ করে ডাটাবেজ সফটওয়্যার ব্যবহারে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি করেন। তাহলে সব কাজের বিষয়ে তাদের ভাল ধারণা হবে।
×