ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

মোরেলগঞ্জে দুই নেতা হত্যা

ইউপি চেয়ারম্যানসহ পাঁচ আসামি রিমান্ডে

প্রকাশিত: ০৪:১৭, ৩০ অক্টোবর ২০১৮

ইউপি চেয়ারম্যানসহ পাঁচ আসামি রিমান্ডে

স্টাফ রিপোর্টার, বাগেরহাট ॥ বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা হত্যা মামলার প্রধান আসামি দলীয় ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ফকিরসহ ৫ আসামিকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। অস্ত্র আইনে দায়ের হওয়া মামলায় দুই দিনের রিমান্ড শেষে সোমবার আসামিদের আদালতে তুলে হত্যা মামলায় আরও ৩ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। থানার ওসি (তদন্ত) ঠাকুর দাশ ম-ল বলেন, জোড়া খুনের ঘটনায় আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা হয়েছে। ওই মামলার প্রধান আসামি চেয়ারম্যান শহিদুল ফকিরসহ সকল আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এ ছাড়াও হত্যা মামলায় সোমবার থেকে পুনরায় ৩ দিনের রিমান্ডে নেয়া হবে আসামিদের। রিমান্ডে থাকা অপর আসামিরা ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার আবুয়াল ফকির, চৌকিদার আবুল শেখ, জুলহাস ডাকুয়া ও কামাল হোসেন। অস্ত্র আইনে দায়ের হওয়া মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আসাদুজ্জামান মিন্টু বলেন, এই মামলার সকল আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যাকা-ে ব্যবহৃত ৩টি আগ্নেয়াস্ত্র, বন্দুকের ৩টি কার্তুজ, রিভলবারের ২ রাউন্ড গুলি ও ১টি ছোরা উদ্ধার হয়েছে। রিমান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে যা তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করা যাচ্ছে না বলেও এ কর্মকর্তা জানান। প্রসঙ্গত, দলীয় কোন্দল ও ঘের বিরোধের জের ধরে গত ১ অক্টোবর বেলা ৩টার দিকে দৈবজ্ঞহাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনছার আলী দিহিদার (৫২) ও যুবলীগ নেতা শুকুর আলী শেখকে (৪০) পিটিয়ে, কুপিয়ে ও গুলিতে হত্যা করে একই দলের নেতাকর্মীরা। নাটোরে গৃহকত্রীকে বেঁধে ডাকাতি নিজস্ব সংবাদদাতা, নাটোর, ২৯ অক্টোবর ॥ শহরের কান্দিভিটা এলাকায় দিনে দুপুরে অস্ত্রের মুখে গৃহকত্রীকে বেঁধে রেখে জুলকিফল প্রিন্স নামে এ আইনজীবীর বাসায় ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ৭৫ হাজার টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট করা হয়। সোমবার বেলা ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, সকালে বাড়ির মালিক জুলকিফল প্রিন্স ও তার স্ত্রী রুবিনা ইয়াসমিন রতœা অফিসে চলে যায়। এ সময় তার অসুস্থ বাবা আব্দুল জলিল ও প্রিন্সের মামি উর্মি বাসায় ছিলেন। বেলা ১১টার দিকে উর্মি তার শিশু সন্তানকে নিয়ে বাসার বাইরে যান। এ সুযোগে ডাকাতরা বাসায় ঢুকে লুটপাট চালানোর সময় উর্মি বাসায় ফিরে আসলে ডাকাতরা অস্ত্রের মুখে বেঁধে রাখে।
×