ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

রোহিঙ্গা নয় বলতে হবে ‘ইসলামে বিশ্বাসী জনগণ’

প্রকাশিত: ০৪:২২, ২৩ জুন ২০১৬

রোহিঙ্গা নয় বলতে হবে ‘ইসলামে বিশ্বাসী জনগণ’

মিয়ানমারের নিপীড়িত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গা বলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মিয়ানমার সরকার। এর পরিবর্তে তাদেরকে ‘ইসলামে বিশ্বাসী জনগণ’ বলতে বলা হয়েছে। মিয়ানমারের তথ্য মন্ত্রণালয় সরকারী কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে এ নির্দেশ জারি করেছে। জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত ইয়াংহি লির সফরের প্রাক্কালে এ নির্দেশ এলো। রোহিঙ্গা অথবা বাঙালী বলা যাবে না, তার পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে ‘রাখাইন রাজ্যের ইসলামে বিশ্বাসী জনগণ’, এক চিঠিতে এই কথা বলেছে তথ্য মন্ত্রণালয়। ১৬ জুন স্বাক্ষরিত ওই গোপনীয় চিঠিতে আরও বলা হয়, আদিবাসী রাখাইনদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে ‘রাখাইন রাজ্যের বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী জনগণ’। -আল জাজিরার। ‘দয়া করে যেও না’ আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইদি রামা সম্প্রতি লন্ডন টাইমস পত্রিকায় ব্রেক্সিটের ঝুঁকি বিষয়ে একটি নিŸন্ধন লিখেছেন। সেখানে তিনি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) প্রবেশে বলকান জাতির যে তীব্র আকাক্সক্ষা তারই প্রতিধ্বনি করেছেন। ব্রিটেনকে উদ্দেশ্য করে রামা বলেন, ‘দয়া করে, যেও না।’ খবর এএফপির। ইইউর সঙ্গে সার্বিয়ার প্রধান মধ্যস্থতাকারী তানিয়া মিসকেভিচ বলেন, ‘আমার বড় ভয় হলো, যুক্তরাজ্যের যাই হোক না কেন, পশ্চিম বলকানরা ‘পার পেয়ে যাবে’।’ তিনি বলেন, ২৭ সদস্য-রাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে আলোচনায় ইইউ বিষয়সূচীর পাশাপাশি অভিবাসন সংকটের ওপর জোর দেয়া হবে, তুরস্ক ও পরে... যদি কোন কিছু না হয়... পরিবর্ধন ও সার্বিয়া।’ ছয়টি দেশ ইতোমধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ইইউতে যোগদানের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে। এরা হলো, আলবেনিয়া, বসনিয়া, কসোভো, মেসিডোনিয়া, মন্টেনিগ্রো ও সার্বিয়া। সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রোর সঙ্গে ইতোমধ্যে সদস্যপদের বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। তবে এখন পর্যন্ত আলবেনিয়া ও মেসিডোনিয়া আলোচনার টেবিল হতে বাদ পড়েনি।
×