ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

চট্টগ্রামে বিনিয়োগে আগ্রহী সিঙ্গাপুর

প্রকাশিত: ০৪:১৬, ১৫ জানুয়ারি ২০১৬

চট্টগ্রামে বিনিয়োগে আগ্রহী সিঙ্গাপুর

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ চট্টগ্রামে বিদ্যুতসহ নানাখাতে বিনিয়োগে আগ্রহী সিঙ্গাপুর। বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের কনসাল ড্যারিল লাউ। চট্টগ্রামকে চমৎকার শহর হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে সুন্দর ও নৈসর্গিক পরিবেশ বিদ্যমান। আর সিটি মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম হবে ক্লিন ও গ্রীন সিটি। এ শহরকে বিশ্বমানের শহরে পরিণত করা হবে। এদিকে, আজ শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে চট্টগ্রামকে সবুজ নগরীতে পরিণত করার কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন চসিক মেয়র। চসিক জনসংযোগ বিভাগ সূত্রে জানানো হয়, আগামী ১৪ জুলাই ওয়ার্ল্ড সিটিজ সামিট এ্যান্ড মেয়রস ফোরাম ২০১৬ অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সিঙ্গাপুরের কনসাল। মেয়র এ আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। তিনি ৬০ লাখ জনঅধ্যুষিত চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন দিক ও উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরে বলেন, নগরবাসীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা, আলোকায়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, জলাবদ্ধতা নিরসনসহ নাগরিক চাহিদা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বৈঠকে কাউন্সিলর তারেক সোলায়মান সেলিম, মোঃ গিয়াস উদ্দিন, নাজমুল হক ডিউক, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ শফিউল আলম, সচিব রশিদ আহমদ, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা নাজিয়া শিরিন, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, চট্টগ্রামকে সবুজ নগরীতে পরিণত করতে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে আজ শুক্রবার। ‘সবুজে সাজবে চট্টগ্রাম’ স্লোগানে সন্ধ্যা ৬টায় মোমিন রোড চেরাগী পাহাড় মোড়ে জামালখান ওয়ার্ডে কার্যক্রম শুরু করবেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন। কীটনাশক ব্যবহার না করেই ফসল উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ কীটনাশক ব্যবহার না করেই বাংলাদেশের মাটিতে স্বাস্থ্যসম্মত ফল ও ফসল উৎপাদনের স্বপ্ন সত্যি হতে যাচ্ছে এবার। বাংলাদেশের একজন বিজ্ঞানী একটি নতুন ধরনের ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন যেটা মাটির উর্বরতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। একই সঙ্গে কীট-পতঙ্গকেও ফসলের কাছে ঘেঁষতে দিচ্ছে না। একই মাটি ব্যবহার করে বছরে ২ থেকে ৩টি ফসল উৎপাদন করার কারণে জমি উর্বরতা হারাচ্ছে। এসব সমস্যার সমাধানে গবেষণা করতে গিয়ে বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. ইসমত আরা মুন এ্যাকটিনোমাইটিস নামে একটি ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন, যেটি ব্যবহার করলে মাটির উর্বরতা বাড়ে।
×