মোবাইলপ্রেমীদের জন্য উচ্চ প্রযুক্তি ও ক্ষমতাসম্পন্ন এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন ‘প্রিমো জেডএক্স টু’ নিয়ে এলো দেশের শীর্ষস্থানীয় বাংলাদেশী ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এতে ব্যবহার করা হয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানিং সুবিধা। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এবং মাল্টি টাস্কিং বৈশিষ্ট্য সংবলিত এই নতুন স্মার্টফোনটি গত (সোমবার) থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে পাওয়া যাচ্ছে। আর ৭ জানুয়ারি থেকে এটি পাওয়া যাবে সারাদেশে।
এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে ডিএসএলআর ক্যামেরার সমমানের ছবি তোলার ক্ষমতা। সেইসঙ্গে ফোর-কে মানের ভিডিওর স্বাদ দিতে ওয়ালটনের নতুন এ স্মার্টফোনটিতে রয়েছে উচ্চ প্রযুক্তির ২৪ মেগাপিক্সেল অটো-ফোকাস রিয়ার ক্যামেরা ও ১৩ মেগাপিক্সেল অটো-ফোকাস ফ্রন্ট ক্যামেরা। জানা গেছে, ‘প্রিমো জেডএক্স টু’ এর অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়েছে এন্ড্রয়েড এর হাল সংস্করণ ললিপপ ৫.১। মোবাইল ব্যবহারকারীদের সর্বোচ্চ পারফরমেন্স ও মাল্টি টাস্কিংয়ের স্বাদ দিতে ওয়ালটনের নতুন এই স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে উচ্চ ক্ষমতার ৬৪বিট সম্পন্ন ২ গিগাহার্জ বিশিষ্ট শক্তিশালী অক্টাকোর প্রসেসর এবং দ্রুতগতির ৩ জিবি র্যাম।
প্রিমো জেডএক্স টু তে সংযুক্ত করা হয়েছে ৬৪জিবি ইন্টারনাল রম যাতে করে ব্যবহারকারীরা প্রচুর পরিমাণে তাদের প্রয়োজনীয় ফাইল সংরক্ষণ করতে পারবেন। এছাড়াও ১২৮জিবি পর্যন্ত এক্সটারনাল মেমোরি সাপোর্ট করবে নতুন এই স্মার্টফোনটি। ক্রেতাদের জন্য ওয়ালটনের নতুন এই স্মার্টফোনটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫,৯৯০ টাকা।
রেজাউল হক ৫ম দফায় সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের দৃশ্যমান অগ্রগতিতে সার্বিক নেতৃত্ব প্রদানে সফলতা অর্জনের জন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩৫৮তম সভায় ব্যাংকের বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডাঃ মোঃ রেজাউল হক (অব) ৫ম দফায় পরবর্তী তিন বছরের জন্য চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
দেশের বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা রেজা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং ১নং সেক্টরের অধীনে রামগড়-সাব্রুম ও হরিনা আর্মি ক্যাম্পে চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ থেকে তিনি চিকিৎসা শাস্ত্রে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি সেনাবাহিনীতে সামরিক চিকিৎসকের দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তাঁর বিরোচিত অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি তাঁকে সামরিক বাহিনীর চাকরিতে দুই বৎসরের অগ্রবর্তীতা প্রদান করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন হিসেবে ১৯৭৩ সালে তিনি সিরিয়ার গোলান হাইটস এ আরব ইসরাইল যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে প্রেষণে তিনি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও কাজ করেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: