পশু কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট স্থানগুলোতে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার দাবি জানিয়েছেন কোরবানিদাতারা। তাদের দাবি, গত বছর নানা সমস্যার কারণে অনেকেই আসেননি সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারিত জায়গায়। তবে জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, অতীত অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ভুলত্রুটি সংশোধনের চেষ্টা চলছে। রক্তসহ অন্যান্য বর্জ্য সংরক্ষণ ও জায়গাগুলোর অনেকবার ব্যবহারের জন্য পদক্ষেপ নেয়া হবে। দেশের অন্যান্য জায়গার মতো ঢাকার দুটি সিটি কর্পোরেশনও ২০১৫ সালে প্রথমবার নির্দিষ্ট জায়গায় পশু কোরবানির ব্যবস্থা করে। কোরবানির পশু ও মাংস নিয়ে যাতায়াত, নিরাপত্তা, মাঠের পরিবেশসহ বিভিন্ন কারণে ঐ বছর সব এলাকায় উল্লেখযোগ্য সাড়া পায়নি কর্তৃপক্ষ। এ বছর কোরবানির ঈদের সময় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় সমতল মাঠে তাৎক্ষণিকভাবে রক্ত ও অন্যান্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন অনেকেই। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে ২০৮ টি ও দক্ষিণে ২৮৫ টি জায়গা নির্ধারণ করা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অনেকটাই কম। অনেক ওয়ার্ডে খোলা জায়গা না থাকায় মূল রাস্তা বা গলি পথই ভরসা। এক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিরা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দিকেই বেশি গুরুত্ব দেয়ার কথা জানান। Ñস্টাফ রিপোর্টার
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: