* ১৯৯২-৯৩ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান পিটার কারস্টেনকে মানকাডিং করে আউট করেছিলেন কপিল দেব। কয়েকবার সাবধান করা সত্ত্বেও কারস্টেন নাকি সেদিন বারবারই ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। ব্যাপারটা নিয়ে সেসময় জলঘোলা হয়েছিল প্রচুর।
* একই বছর হারারেতে জিম্বাবুয়ে-নিউজিল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজে এ ধরনের একটি ঘটনা আছে। সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে নিউজিল্যান্ডের অফ স্পিনার দীপক প্যাটেল মানকাডিং করেছিলেন জিম্বাবুয়ে ব্যাটসম্যান গ্র্যান্ট ফ্লাওয়ারকে। প্যাটেলও সে ম্যাচে গ্র্যান্ট ফ্লাওয়ারকে দুবার সতর্ক করেছিলেন।
* আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মানকাডিংয়ের সর্বশেষ ঘটনা ঘটে ২০১৪ সালে। শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজে ইংলিশ ব্যাটসম্যান জশ বাটলারকে মানকাডিং করেছিলেন লঙ্কান অফ স্পিনার সচিত্র সেনানায়েকে। মাঠের দর্শকেরা অবশ্য এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছিলেন তাঁদের মতো করেই।
* ভারতীয় বাঁ হাতি স্পিনার মুরালি কার্তিক দুবার মানকাডিং ঘটনার মূল চরিত্র। দুবারই অবশ্য ঘরোয়া ক্রিকেটে। ২০১২ সালে প্রথমবার তিনি ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে মানকাডিং করেছিলেন সমারসেটের ব্যাটসম্যান অ্যালেক্স ব্যারোকে। পরের ঘটনাটি ২০১৩ সালে, ভারতের রঞ্জি ট্রফির এক ম্যাচে। দ্বিতীয়বার কার্তিকের হাতে মানকাডিংয়ের শিকার হয়েছিলেন বাংলার ব্যাটসম্যান সদ্বীপন দাস।
শীর্ষ সংবাদ: