স্টাফ রিপোর্টার ॥ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্যের বিরুদ্ধে উপ-উপাচার্যকে (শিক্ষা) শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার সত্যতা খুঁজে পায়নি এ বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি। শারীরিক নির্যাতন, নার্স নিয়োগে অনিয়মসহ বিভিন্ন বিষয়ে উপ-উপাচার্যের উত্থাপিত কোন অভিযোগেরই সত্যতা পাওয়া যায়নি বলেও তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। শনিবার বিএসএমএমইউর সিন্ডিকেট সভায় প্রতিবেদন জমা দেয় তদন্ত কমিটির সদস্যরা। গত ২১ জানুয়ারি বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ কামরুল হাসান খানের কার্যালয়ে একটি অনানুষ্ঠানিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, উপ-উপাচার্যসহ বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে উপাচার্যের বিরুদ্ধে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা এবং নার্স নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ তোলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এএসএম জাকারিয়া স্বপন। পরবর্তীতে এ বিষয়টির সুষ্ঠু সুরাহার লক্ষ্যে পিরোজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ মোঃ রুস্তম আলী ফরাজীকে সভাপতি করে সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। নির্ধারিত সময় শেষে শনিবার বিএসএমএমইউর সিন্ডিকেট সভায় প্রতিবেদন জমা দেন তদন্ত কমিটির সদস্যরা।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএসএমএমইউ উপাচার্যের বিরুদ্ধে উপ-উপাচার্যকে (শিক্ষা) শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের ক্ষেত্রে অনিয়মেরও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
কুসিক নির্বাচন হুদা কমিশনের জন্য শুভ সূচনা ॥ ইডব্লিউজি
স্টাফ রিপোর্টার ॥ কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন (কুসিক) নির্বাচন কেএম নুরুল হুদা কমিশনের জন্য একটি ‘শুভ সূচনা’ বলে মনে করে নির্বাচন পর্যবেক্ষক জোট ইলেকশন ওয়ার্কিং গ্রুপ (ইডব্লিউজি)।
শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে কুসিক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সংস্থার পরিচালক ড. মোঃ আবদুল আলীম বলেন, ছোটখাটো কিছু অনিয়ম ও সহিংসতা সত্ত্বেও ইডব্লিউজি মনে করে, কেএম নুরুল হুদার নেতৃত্বে পরিচালিত ১২তম নির্বাচন কমিশনের জন্য কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন একটি শুভ সূচনা।