ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

১১ কোটি তরুণের তারুণ্যের উচ্ছ্বাস সজীব ওয়াজেদ জয় ॥ জুবায়ের

প্রকাশিত: ১৫:৪২, ২৭ জুলাই ২০২১

১১ কোটি তরুণের তারুণ্যের উচ্ছ্বাস সজীব ওয়াজেদ জয় ॥ জুবায়ের

অনলাইন ডেস্ক ॥ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় আজ মঙ্গলবার তার জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ করলেন। তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে বাংলাদেশের আপামর জনতা তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জুবায়ের আহমেদ তার ফেসবুক স্টাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয়কে শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেন, ‘১১ কোটি তরুণের তারুণ্যের উচ্ছ্বাস,সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি স্বমহিমায় জয় করেছেন প্রযুক্তি বান্ধব সমাজ বিনির্মাণের নিরন্তর লড়াই। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও সফল রূপকার,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী'র আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা, জাতির পিতার দৌহিত্র ও দেশরত্ন শেখ হাসিনা'র সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়ের আজ জন্মদিন।’ আজ কবি রবী ঠাকুরের মতই বলতে চাই, " তোমার প্রকাশ হোক কুহেলিকা করি উদঘাটন সূর্যের মতন"। শুভ জন্মদিন।’ মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘরে জন্ম নেন জয়। রাজনীতিতে অতটা সম্পৃক্ত না হলেও ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার ক্ষেত্রে জয়ের বড় ধরনের ভূমিকার কথা বলেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাদের ভাষ্য, নির্বাচনী ইশতেহারে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’র ধারণা জয়ের উদ্যোগেই যুক্ত হয়েছিল। আর তা তরুণ প্রজন্মের মন কেড়ে নেয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। এরপর মায়ের সঙ্গে ভারতে চলে যান। সেখানেই কাটে শৈশব ও কৈশোরের দিনগুলো। নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে পড়ালেখার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রি নেন জয়। পরে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে জনপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন জয়। তাদের একটি মেয়ে আছে। জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে, নানা-মায়ের দল আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক সদস্য হয়ে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষাবিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়। ২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তিনি ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন।
×