ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১

সবুজের আবাহনে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাস

ক্যাম্পস ডেস্ক

প্রকাশিত: ০১:০৬, ৩১ মার্চ ২০২৪

সবুজের আবাহনে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাস

সবুজের আবাহনে আগামীর আহ্বানে

‘সবুজের আবাহনে আগামীর আহ্বানে’ শীর্ষক মিট অ্যান্ড গ্রিট উইথ মিডিয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন ক্যাম্পাসকে উন্মোচন করেছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মেরুল বাড্ডায় অবস্থিত ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির পরিবেশবান্ধব নতুন ক্যাম্পাসে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে একাডেমিক উৎকর্ষ, সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং পরিবেশ সংরক্ষণের প্রতি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়।

পরিবেশবান্ধব বিভিন্ন কার্যক্রম, লোকায়ত পারফর্মেন্স এবং আলোচনার মাধ্যমে একটি সামগ্রিক শিক্ষা অভিজ্ঞতাকে এগিয়ে নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং ভবিষ্যৎ অঙ্গীকার আমন্ত্রিত অতিথিদের সামনে তুলে ধরে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি।
এই মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের চেয়ারপাসন তামারা হাসান আবেদ, বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের অন্য সদস্যবৃন্দ, ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর মাহফুজুল আজিজসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী-কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। মেরুল বাড্ডায় ৭ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির এই নতুন ক্যাম্পাস বাংলাদেশের প্রথম পরিবেশবান্ধব ও টেকসই ইনার সিটি ক্যাম্পাস।

সুন্দরবন থেকে অনুপ্রাণিত হওয়া এই ক্যাম্পাস প্রকৃতি এবং স্থাপত্যের মিশেলে নির্মিত হয়েছে। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির এই ভবন ডিজাইন, নির্মাণ, পরিবেশ সচেতনতা বিষয় বিভিন্ন ফিচারে সিঙ্গাপুর, চীন এবং জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশের সেরা বিশেষজ্ঞরা কাজ করেছেন।
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারপারসন তামারা হাসান আবেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস নির্মাণের অনুপ্রেরণা এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের শিক্ষাদর্শন তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘স্যার ফজলে এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে চেয়েছিলেন যেখানে প্রকৃতির সঙ্গে মিশে শিক্ষা এবং মুক্তবুদ্ধির চর্চা হবে। প্রকৃতি এবং আধুনিক স্থাপত্যের মিশেলে এই নতুন ক্যাম্পাসটি গড়ে তোলা হয়েছে যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জীবন সম্পর্কে অন্যভাবে ভাবতে শেখাবে।

উন্নয়নের কারণে নগরায়ন হবেই, কিন্তু প্রকৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের উদ্ভাবনী এবং সৃজনশীল হতেই হবে। নগর পরিকল্পনা এবং পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এই ক্যাম্পাস শিক্ষার্থী, পরিকল্পনাবিদ এবং সংশ্লিষ্টদের জন্য একটি আদর্শ মানদ- হয়ে থাকবে।’
ক্যাম্পস ডেস্ক

×