ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ভোটের মাঠে বাবা ছেলে ভাই

নিজস্ব সংবাদদাতা, ঠাকুরগাঁও

প্রকাশিত: ২৩:০৬, ২ মে ২০২৪

ভোটের মাঠে বাবা ছেলে ভাই

পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে এলাকা

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদ প্রথম ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে লড়ছেন বাবা, ছেলে ও ভাই এবং স্থানীয় সংসদ সদস্যের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। ভোটের মাঠে  কেউ কাউকে একবিন্দুও ছাড় দিতে রাজি নন। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে কৌতূহলের।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীর আত্মীয়স্বজন ও ছেলেমেয়েরা প্রার্থী হতে পারবেন না, দল থেকে এমন নির্দেশনা থাকলেও তার  তোয়াক্কা না করে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী হয়ে প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন স্থানীয় সংসদ সদস্যের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজনরা। দলের নির্দেশনা উপেক্ষা করে এই উপজেলায় ঠাকুরগাঁও ২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সুজনের দুই চাচা ও এক চাচাত ভাই চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন। অর্থাৎ ভোটের মাঠে এক পদের জন্যই  রয়েছেন বাবা,  ছেলে ও ভাই, যা এলাকায় এখন আলোচনার  কেন্দ্রবিন্দু।

একই উপজেলায় একই পরিবারের তিনজনের লড়াইয়ে ভোটাররা পড়ছেন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে।  ভোটার আজিজুল ইসলাম বলেন, একই পরিবারের তিনজন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছে। যাকে ভালো মনে হবে তাকেই আমরা  বেছে নেব। আমরা চাই আমাদের এলাকার উন্নয়ন। তবে নির্বাচনে আমরা  কোনো হট্টগোল চাই না। সুষ্ঠু ও 
এই উপজেলায় বরাবরই লড়াই হয় পরিবার  কেন্দ্রিক। গত উপজেলা নির্বাচনেও লড়াই করেছিলেন চাচা শফিকুল ইসলাম এবং ভাতিজা ও মোহাম্মদ  আলীর ছেলে  আলি আসলাম জুয়েল। এর পর গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লড়াই করেছেন চাচাতো দুই ভাই মাজহারুল ইসলাম সুজন ও আলী ইসলাম জুয়েল। এবারও উপজেলা নির্বাচনে আটঘাট  বেঁধে লড়াই করছেন এমপি সুজনের চাচা  মোহাম্মদ আলী, চাচাত ভাই আলী আফসার ও আরেক চাচা শফিকুল ইসলাম। 
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও চেয়ারম্যান প্রার্থী  মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি সাবেক উপজেলা  চেয়ারম্যান। আমি এই আসনটিতে দীর্ঘদিন উপজেলা  চেয়ারম্যান হিসেবে দায়ীত্ব পালন করেছি। এবার আবারও উপজেলা  চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। এবার যদি আমি নির্বাচিত হই তা হলে ইনশা আল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করব। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা কে স্মার্ট উপজেলা হিসেবে পরিণত করব।
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে আমি যদি নির্বাচন না করি তা হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনই হবে না। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী আমার ভাই ও ছেলে। আমার ভাই প্রতিবারই আমাদের বিপক্ষে  নির্বাচনের মাঠে লড়াই করে এটি নতুন কিছু নয়। 
 মোহাম্মদ আলীর  ছোট ভাই ও  উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য চেয়ারম্যান প্রার্থী শফিকুল ইসলাম বলেন, মে মাসের ৮ তারিখে জনগণ যদি আমাকে নির্বাচিত করে তা হলে আমি সুন্দর একটি উপজেলা উপহার দেওয়ার  চেষ্টা করব। প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার জন্য চেষ্টা করব। ভাই ও ভাতিজার সঙ্গে লড়াই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভাই, ভাতিজা  নেই আমি ২০১১ সাল  থেকে তাদের সঙ্গে লড়াই করছি। ভাই-ভাতিজা বলতে কিছু  নেই, আমি আমার প্রতিপক্ষ দলের সঙ্গে লড়াই করছি।

আর এতে বিপুল ভোটে তারা আমার কাছে পরাজিত হবে। বর্তমান এমপির আত্মীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এমপি আমার আত্মীয় নয়, এমপি আমার ভাতিজা। পার্লামেন্ট  নির্বাচনের সময়েও এমপির চাচাত ভাই তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ হয়ে  নির্বাচন করেছে। এটা দেখার  কোনো সুযোগ  নেই। দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি বলেন, দল আমার সঙ্গে কোনো  যোগাযোগ করেনি এবং আমি এ রকম  কোনো নির্দেশনা পাইনি। 
 মোহাম্মদ আলীর  ছেলে ও উপজেলা যুবলীগের সদস্য, চেয়ারম্যান প্রার্থী আলী আফসার বলেন, বাবা-বাবার মতো নির্বাচন করছে, চাচা-চাচার মতো নির্বাচন করছে আর আমি আমার মতো নির্বাচন করছি। জনগণ যাকে  বেছে  নেবে  সেই নির্বাচিত হবে। 
অন্যদিকে ঠাকুরগাঁও  জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মনজুরুল হাসান বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি  নেওয়া হয়েছে।

হোসেনপুরে রঙিন পোস্টারে ছেয়ে গেছে চারপাশ
নিজস্ব সংবাদদাতা, হোসেনপুর, কিশোরগঞ্জ থেকে জানান, কিশোরগঞ্জের রেহাসেনপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। প্রার্থীদের দিনরাত ছুটেচলা আর প্রচারণায় জমে উঠেছে এ নির্বাচন। চায়ের স্টল রেথকে শুরু করে অলিগলি সব জায়গায় এখন শুধু একটাই আলোচনা- কে হচ্ছেন বিজয়ী? তবে এবারের নির্বাচনে ভিন্ন মাত্রা যুক্ত করেছে রঙিন পোস্টারের ব্যবহার।

কিশোরগঞ্জের রেহাসেনপুর উপজেলার রাস্তাঘাট-অলিগলিসহ চারপাশ রঙিন রেপাস্টারে ছেয়ে গেছে। রঙিন পোস্টারে চারপাশ রেছয়ে যাওয়াই জানান দিচ্ছে কতটুকু জমে উঠেছে এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। প্রতিটি মোড়ে মোড়ে টানানো হয়েছে বিভিন্ন প্রার্থীর রঙিন প্রতীক ও ছবি সংবলিত রঙিন পোস্টার।

সূত্রমতে, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে নির্বাচনী বিধিমালায় কিছু সংশোধনী এনেছে ইসি। এর মধ্যে একটি হচ্ছে সাদা কালোর পাশাপাশি রেকউ চাইলে রঙিন পোস্টারও করতে পারবে। তাই সে সুযোগকে কাজে লাগিয়েই প্রার্থীরা এবার রঙিন পোস্টার ব্যবহার করছে। এ উপজেলায় এবার চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ কালে দেখা যায়, উপজেলার হাসপাতাল মোড়, নতুন বাজার মোড়,পিতলগঞ্জ বাজারসহ প্রতিটি বাজার ও কেন্দ্রের সামনে প্রার্থীদের রেপাস্টারের ছড়াছড়ি।

ভেদরগঞ্জ ও নড়িয়ায় লড়াই হবে দ্বিমুখী
নিজস্ব সংবাদদাতা, শরীয়তপুর থেকে জানান, আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে শরীয়তপুরে ভেদরগঞ্জ ও নড়িয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে এ দু’টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে ভোটের লড়াই হবে দ্বিমুখী। চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্তমান চেয়ারম্যান, সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ হুমায়ুন কবির মোল্লা এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন ওয়াছেল কবির গুলফাম বকাউল।

শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও প্রবীণ সাংবাদিক অনল কুমার দে বলেন, হুমায়ুন কবির মোল্লা প্রথমে তার নিজ এলাকা চরকুমারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে ভেদরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে পর পর দুই বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে প্রমাণ করেছেন স্থানীয় ভোটারদের নিকট তার অবস্থান সুদৃঢ় হয়েছে।

ভেরদগঞ্জ উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে কলস প্রতীক নিয়ে চিনু মান্নান ও ফুটবল প্রতীক নিয়ে আকলিমা বেগম লিপি সরদার এবং পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে চশমা প্রতীক নিয়ে আসাদুজ্জামান রারী, মাইক প্রতীক নিয়ে আজাহার কাজী ও টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ফয়সাল আহম্মেদ নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন। এদিকে নড়িয়া উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান একেএম ইসমাইল হক ও ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভিপি মোস্তফা ভোটযুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এখানে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফুটবল প্রতীক নিয়ে রাবেয়া বেগম ও হাঁস প্রতীক হিয়ে রাজিয়া সুলতানা এবং পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে জাকির বেপারি ও তালা প্রতীক নিয়ে আলমগীর ফকির নির্বাচনী প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।

সিরাজগঞ্জে তিন উপজেলার প্রার্থীরা মাঠে
স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ থেকে জানান, সিরাজগঞ্জের তিনটি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা জমে উঠেছে। তীব্র খরতাপেও প্রার্থীদের প্রচারণা থেমে নেই।  ভোটের মাঠে প্রার্থীরা  কোমর বেঁধে নেমেছেন। ভোটারের কাছে  ভোট চাইছেন। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে সিরাজগঞ্জেরবেলকুচি, কাজিপুর এবং সিরাজগঞ্জ সদর এই তিন উপজেলায়  চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলিয়ে ৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তবে প্রার্থীরা সবাই আওয়ামী লীগ ঘরোনার। বিএনপি-জামায়াত সমর্থক কোনো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেই।

নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীদের মার্কা সংবলিত ব্যানার ঝুলছে,  পোস্টার ঝুলছে।  চলছে মাইকে প্রচার। আর লিফলেট হাতে নিয়ে প্রার্থী এবং প্রার্থীর সমর্থকরা মাঠে রয়েছেন। যাচ্ছেন বাড়ি বাড়ি। ভোট চাইছেন ভোটারের কাছে। 
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় মো. রিয়াজ উদ্দিন, রাশেদ ইউসুফ জুয়েল, নুরুল ইসলাম সজল, নাসিম রেজা নুর দিপু, এসএম আহসান হাবিব এহসান, কাজিপুর উপজেলা পরিষদে খলিলুর রহমান সিরাজী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ ও আশরাফুল আলম এবং বেলকুচি উপজেলায় মীর সেরাজুল ইসলাম, আমিনুুল ইসলাম সরকার ও বদিউজ্জামান সরকার। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ সদরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৩ জন  কাজিপুরে ভাইস চেয়ারম্যান ৩, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৫ এবং বেলকুচিতে ভাইস চেয়ারম্যান ৩ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রার্থী মাঠে রয়েছেন।

জামালপুরে প্রচার কেন্দ্রে হামলা
নিজস্ব সংবাদদাতা, জামালপুর ॥ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জামালপুর সদর উপজেলার চারটি এলাকায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমান স্বপনের কাপ-পিরিচ প্রতীকের নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে হামলা, ভাঙচুর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে কাপ-পিরিচ প্রতীকের পাঁচজন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে দিগপাইত ইউনিয়নের হবদেশ আদমের মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। 
এ ছাড়া একই দিন সদরের রশিদপুর ইউনিয়নের রামনগর, শ্রীপুর ইউনিয়নের কুমারিয়া ও বাটিকামারী এলাকায় নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্র ভাঙচুর, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও আহতরা জানান, বুধবার রাতে কাপ-পিরিচ প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমান স্বপনের সমর্থকরা নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে বসেছিলেন। এ সময় প্রায় অর্ধশত মোটরসাইকেল নিয়ে প্রতিপক্ষ মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজন কুমার চন্দের কর্মী-সমর্থকরা সেই কেন্দ্রে অতর্কিত হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে।
এ ঘটনায় ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাপ-পিরিচ প্রতীকের সমর্থক মো. আব্দুল মালেক (৫০), ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির (৪০), মো. আনোয়ার হোসেন (৩০), মৃত আকবর দেওয়ানীর ছেলে আব্দুল আজিজ (৫০) ও হাবেল আলী (৪৫) আহত হয়। জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহব্বত কবির জনকণ্ঠকে বলেন, নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা শুনেছি। এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

×