বেসামরিক বিমান ইউএই- এর মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক
বিদ্যমান চুক্তির বাইরে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে আপাতত অতিরিক্ত কোন ফ্লাইট দেয়া হবেনা। একই সঙ্গে ফিফথ ফ্রিডমও দেয়ার কোন সুযোগ দেখছে না ঢাকা। দুটো দেশের সিভিল এভিয়েশনের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এমনই সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছে। ঢাকায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তরে দু’দিন ব্যাপি এ আলোচনা মঙ্গলবার সম্পন্ন হয়েছে।
এ বিষয়ে বেবিচক থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- দুদিন ব্যাপি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও ইউএই- এর মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত বৈঠকে অতিরিক্ত ফ্লাইট চালানো ও ফিফথ ফ্রিডমের প্রস্তাব দেয় সফরতরত প্রতিনিধিরা। কিন্তু বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্ড টার্মিনালের কর্মযজ্ঞ বিবেচনায় ফ্লাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবেনা বলে জানিয়ে দেয়া হয়।
সেজন্য বর্তমানে যে হারে ফ্লাইট চলমান আছে তা সেই পর্যায়ের মধ্যে রাখার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। ভবিষ্যতে মানবন্দরসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি সাপেক্ষে বর্ধিত কলেবরে বিমান উড্ডয়নের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করা হবে। তবে, ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকারটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না মর্মে বেবিচক-এর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, এই আলোচনায় এমিরেটস স্টেটসমূহের মধ্যে ফুজাইরাহ স্টেটের পক্ষে বিমানবন্দরসমূহের সক্ষমতা অর্জন সাপেক্ষে ফ্লাইট বরাদ্দের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। আলোচনাটি অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে ও সফলতার সাথে সম্পন্ন হয়। ইউএই-এর ডেলিগেশন প্রধান সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথিয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশেষ করে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় কারিগরি ও পরামর্শক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান দু’দিনের সভায় সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে বলে জানানো হয়। ইউএই-এর পক্ষে জেনারেল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি এবং দুবাই, শারজাহ, রাস আল খাইমাহ, ফুজাইরাহ সিভিল এভিয়েশন অথরিটির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ইউএই এর বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের প্রতিনিধিসহ মোট ২২ জন উপস্থিত ছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার
বিদ্যমান চুক্তির বাইরে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে আপাতত অতিরিক্ত কোন ফ্লাইট দেয়া হবেনা। একই সঙ্গে ফিফথ ফ্রিডমও দেয়ার কোন সুযোগ দেখছে না ঢাকা। দুটো দেশের সিভিল এভিয়েশনের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এমনই সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছে। ঢাকায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তরে দু’দিন ব্যাপি এ আলোচনা মঙ্গলবার সম্পন্ন হয়েছে।
এ বিষয়ে বেবিচক থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- দুদিন ব্যাপি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও ইউএই- এর মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত বৈঠকে অতিরিক্ত ফ্লাইট চালানো ও ফিফথ ফ্রিডমের প্রস্তাব দেয় সফরতরত প্রতিনিধিরা। কিন্তু বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্ড টার্মিনালের কর্মযজ্ঞ বিবেচনায় ফ্লাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবেনা বলে জানিয়ে দেয়া হয়।
সেজন্য বর্তমানে যে হারে ফ্লাইট চলমান আছে তা সেই পর্যায়ের মধ্যে রাখার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। ভবিষ্যতে মানবন্দরসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি সাপেক্ষে বর্ধিত কলেবরে বিমান উড্ডয়নের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করা হবে। তবে, ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকারটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না মর্মে বেবিচক-এর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, এই আলোচনায় এমিরেটস স্টেটসমূহের মধ্যে ফুজাইরাহ স্টেটের পক্ষে বিমানবন্দরসমূহের সক্ষমতা অর্জন সাপেক্ষে ফ্লাইট বরাদ্দের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। আলোচনাটি অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে ও সফলতার সাথে সম্পন্ন হয়। ইউএই-এর ডেলিগেশন প্রধান সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথিয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশেষ করে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় কারিগরি ও পরামর্শক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান দু’দিনের সভায় সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে বলে জানানো হয়। ইউএই-এর পক্ষে জেনারেল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি এবং দুবাই, শারজাহ, রাস আল খাইমাহ, ফুজাইরাহ সিভিল এভিয়েশন অথরিটির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ইউএই এর বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের প্রতিনিধিসহ মোট ২২ জন উপস্থিত ছিলেন।
এমএস