ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বগুড়ার ১০ স্কুলে জিপিএ-৫ পেল ১৬৭৩ জন

প্রকাশিত: ০৩:৫৯, ১২ মে ২০১৬

বগুড়ার ১০ স্কুলে জিপিএ-৫ পেল ১৬৭৩ জন

স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া অফিস ॥ বগুড়ার প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভাল ফল করেছে। শহর ও শহরতলির ১০টি স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৬৭৩ শিক্ষার্থী। এসব স্কুলের মধ্যে ৯টিতেই পাসের হার শতভাগ। প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে ভাল ফল অর্জন করা এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ হাজার ১৫ জন। জেলার মধ্যে জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রে শীর্ষে থাকা এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বগুড়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৫১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৯ জন। বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের পরীক্ষার্থী ছিল ২৭২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৭, জিলা স্কুল থেকে পরীক্ষা দিয়েছিল ২৫২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৫ জন। বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল এ্যান্ড কলেজের ৩৭৭ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২৪ জন। এসওএস স্কুলের ৫০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭ জন। বগুড়া আমর্ড ব্যাটালিয়ন স্কুল ও কলেজের ২৩৪ পরীক্ষার্থী মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০৩ জন। বগুড়া পল্লী উন্নয়ন ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজের ১৬৩ জনের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪২ জন। বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল এ্যান্ড কলেজের ১৬২ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩২ জন। করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল এ্যান্ড কলেজের ৪৮ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৩ জন এবং ওয়াইএমসিএ স্কুল এ্যান্ড কলেজের ২০৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬১ জন। দিনাজপুরে মেয়েরা এগিয়ে স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৯। ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের পাসের হার বেশি। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ৮৯৯ জন। গত বারের তুলনায় পাসের হার বাড়লেও কমেছে জিপিএ-৫। ২৬৯টি বিদ্যালয়ের শতভাগ পাসের রেকর্ড হয়েছে। কেউই পাস করে এমন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২টি। বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের অধীনে চলতি ২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোঃ হারুনুর রশিদ মোল্লা। এ সময় বিদ্যালয় পরিদর্শক রবীন্দ্র নারায়ণ ভট্টাচার্যসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এবার পাসের হার ৮৯ দশমিক ৫৯ ভাগ। যা গত বার ছিল ৮৫ দশমিক ৫০ ভাগ । মোট পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৫০ হাজার ৩২১ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৯২ জন ছাত্রছাত্রী। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার ২১ জন। বোর্ডে শীর্ষে রংপুর রংপুর বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে রংপুর জেলা। রংপুর বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে রংপুর জেলার পাসের হার ৯২ দশমিক ২১ ভাগ। এই জেলার ২৪ হাজার ৮৬২ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৮২ জন। নীলফামারী জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৯৯ ভাগ। ১৪ হাজার ৮৩৮ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৭২ জন। লালমনিরহাট জেলার পাসের হার ৯১ দশমিক ৬৯ ভাগ। ১১ হাজার ৬৩৪ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৯৯ জন। পঞ্চগড় জেলার পাসের হার ৯০ দশমিক ৯১ ভাগ। ৯ হাজার ৭১৫ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪২২ জন। ঠাকুরগাঁও জেলার পাসের হার ৯০ দশমিক ৩৩ ভাগ। ১৩ হাজার ৮০১ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৫৬ জন পরীক্ষার্থী। গাইবান্ধা জেলার পাসের হার ৮৯ দশমিক ৬৬ ভাগ। ১৭ হাজার ৮১২ জন উত্তীর্ণ ও ৮৮৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। কুড়িগ্রাম জেলার পাসের হার ৮৬ দশমিক ২৬ ভাগ। ১৫ হাজার ৫৭৫ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬৭ জন। দিনাজপুর জেলার পাসের হার ৮৬ দশমিক ১৬ ভাগ। ২৫ হাজার ৭৮৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৪১৬ জন পরীক্ষার্থী।
×