ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ইরানকে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র দেবে রাশিয়া

প্রকাশিত: ০৩:৪৫, ২৭ মে ২০১৫

ইরানকে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র দেবে রাশিয়া

ইরানের আরব ও আফ্রিকা বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান বলেছেন, ইরানের কাছে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করার বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সফল আলোচনা হয়েছে। মস্কোয় রুশ উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিখাইল বোগদানোভের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। মিখাইল বোগদানোভ বলেন, আলোচনায় ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সরবরাহের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র ইরানের কাছে সরবরাহ করা হবে বলেও জানান তিনি ইরানের কাছে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করার জন্য গত ১৩ এপ্রিল একটি ডিক্রি জারি করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। ওই ডিক্রি জারির মাধ্যমে ইরানের কাছে এস-৩০০ বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। Ñএএফপি ব্রাজিলে কারা বিদ্রোহে ৯ বন্দী নিহত ব্রাজিলে কারাগারে বন্দীদের বিদ্রোহের ঘটনায় ৯ জন নিহত হয়েছে। সোমবার ৭০ জিম্মিকে মুক্তির মধ্য দিয়ে বিদ্রোহের অবসান ঘটে। নিহতদের একজনকে শিরñেদ করে হত্যা করা হয়। খবর এএফপির। পুলিশের এক মুখপাত্র ফিরা ডি সান্তানা থেকে বলেন, ১৮ ঘণ্টার আলাপ-আলোচনার পর বিদ্রোহের অবসান ঘটে। কারাগারটি ব্রাজিলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় নগরী সালভাদর থেকে ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) দূরে অবস্থিত। পুলিশ জানায়, রবিবার সন্ধ্যায় এই বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর বিদ্রোহী বন্দীরা ৮ বন্দীকে হত্যা করে। অপর একজন গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাকালে সোমবার মারা যান। পরিবারের সদস্যরা যখন বন্দীদের সঙ্গে দেখা করতে যান তখন এ ঘটনা ঘটে। বন্দীরা ছুরি নিয়ে বন্দীদের সঙ্গে দেখা করতে আসা আত্মীয়দের জিম্মি বানিয়ে স্থানীয় মানবাধিকার কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কারাগারের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলার দাবি জানায়। জিম্মিদের মধ্যে নারী ও শিশু ছিল। জেলের পরিচালক ক্লেরিস্টোন লিটে গ্লোবোস জি১ ওয়েব পোর্টালকে বলেন, কারাগারে প্রতিদ্বন্দ্বী দু’দল বন্দীর মধ্যে বিরোধকে কেন্দ্র করে এই বিদ্রোহের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয় কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, বাহিয়া অঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরের এই কারাগারের ধারণক্ষমতা ৬৪৪ জন। কিন্তু বর্তমানে এতে ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি ১ হাজার ৪৬৭ বন্দীকে এখানে রাখা হয়েছে।
×