ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

প্রাথমিক বিজ্ঞান

পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

প্রকাশিত: ০৭:৩৩, ৯ মে ২০১৫

পঞ্চম শ্রেণির পড়াশোনা

আজ অধ্যায় ১০ এবং ১১ থেকে কিছু নমুনা শূন্যস্থান নিয়ে আলোচনা করব। যার প্রত্যেকটির মান ১ নম্বর। শূন্যস্থান দশম অধ্যায় আমাদের জীবনে তথ্য ১। তথ্যকে প্রক্রিয়াকরণ করে উন্নততর তথ্যপ্রাপ্তি হলো উৎপাদন বা ঙঁঃঢ়ঁঃ. ২। ছাপাখানার উদ্ভাবন তথ্যপ্রযুক্তির আর একটি অগ্রগতি সাধন করে। ৩। যান্ত্রিক প্রযুক্তি কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করেছে বস্তু বা শক্তিকে। ৪। ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন বিপ্লব এনেছে। ৫। যে কোন পরস্থিতি সম্পর্কে খবর যখন সংগৃহীত হয় তাকে উপাত্ত বা ঃধউধ বলে। ৬। আমাদের ব্যক্তি, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন তথ্যপ্রযুক্তির প্রভাব অপরিসীম। ৭। তথ্যকে ধারণ করা, সংরক্ষণ করা, তথ্যপ্রযুক্তির কাজ। ৮। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি উদ্ভাবিত যে নতুন প্রযুক্তি আমরা পেয়েছি তা হলো তথ্যপ্রযুক্তি। ৯। তথ্য প্রক্রিয়াজাত করে উন্নত সম্পদ সৃষ্টি করা হয়। ১০। শিক্ষাক্ষেত্রে বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার তথ্যপ্রযুক্তির প্রভাব অত্যন্ত ব্যাপক ও গভীর। ১১। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও শিল্পকলা, সাহিত্য সম্পর্কে আমরা জানতে পারি তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে। ১২। এখন যে দ্রুত জ্ঞানের বিস্তরণ ঘটছে তাতে প্রতি দশ বছরে বিশ্বের জ্ঞান দ্বিগুণ হচ্ছে। ১৩। আধুনিক যুগের একটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো সমগ্র বিশ্ব এখন তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে সংযুক্ত। ১৪। নির্দিষ্ট তথ্যের উৎস খোঁজার জন্য অনেক ঝবধৎপয ইঞ্জিন আছে। ১৫। এড়ড়মষব একটি ঝবধৎপয ইঞ্জিন। ১৬। রসধমব, ারফবড়ং, ংযড়ঢ়ঢ়রহম বা অন্য ঙঢ়ঃরড়হ ংবষবপঃ করে তথ্য সম্পর্কিত ছবি, ভিডিও পাওয়া যাবে। ১৩। সংগৃহীত তথ্য সংরক্ষণের জন্য উপরের গধহঁ ইধৎ এর বামদিকে ভরষব ংবষবপঃ করতে হয়। ১৭। ইন্টারনেট ব্যবহার করে তথ্যের আদান-প্রদান করা যায়। ১৮। স্বায়ুতন্ত্র আমাদের দেহের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ সৃষ্টি করে। ১১ অধ্যায় আবহাওয়া ও জলবায়ু ১। বৃষ্টি, তাপমাত্রা, কুয়াশা, বায়ুপ্রবাহ এ অবস্থাগুলো মিলে তৈরি হয় আবহাওয়া। ২। আবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে ঘনিষ্ট সম্পর্ক থাকলেও এরা এক নয়। ৩। আবহাওয়া হলো কোন জায়গায় অল্প সময়েযর অবস্থা। ৪। জলবায়ু কোন জায়গায় বহু বছরের আবহাওয়ার সামগ্রিক অবস্থা। ৫। বাংলাদেশের জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র। ৬। আবহাওয়ার একটি নিয়ামক হলো বায়ুচাপ। ৭। আমাদের দেশে শীতকালে তাপমাত্রা কম আর গরমকালে তাপমাত্রা বেশি। ৮। বায়ুচাপ কম-বেশি হওয়ার কারণ তাপ। ৯। বায়ুচাপ কমবেশি হলে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়। ১০। সূর্য কিরণকে তির্যকভাবে আসতে বায়ুম-লের অনেক সস্তরের ভেতর দিয়ে আসতে হয়। ১১। দুপুরে সূর্য আমাদের মাথার উপর থেকে খাড়াভাবে কিরণ দেয়। ১২। বাংলাদেশে তিনমাসের মতো সময়ব্যাপী শীত পড়ে। ১৩। তাপমাত্রা বেশি হলে সেখানকার বায়ু হালকা হয়ে উপরের দিকে উঠে যায়। ১৪। যে স্থানে তাপমাত্রা কম সেখানে বায়ু ঘন থাকে। ১৫। আমাদের দেশে শীতকালে বায়ু উত্তর দিক থেকে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়। ১৬। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে বায়ু আর্দ্র থাকে এবং প্রচুর বৃষ্টি হয়। ১৭। ভারত মহাসাগর অঞ্চলে উৎপন্ন ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় সাইক্লোন। ১৮। জাপান ও পূর্ব এশিয়ায় ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় টাইফুন। ১৯। অতিরিক্ত নিম্নচাপের কারণে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। ২০। ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয় সাধারণত মহাসাগরে। ২১। ঘূর্ণিঝড়ের সাথে আসা জলীয়বাষ্পের কারণে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ২২। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সমুদ্র থেকে ঢেউ আকারে লবণাক্ত পানি উপকূলীয় অঞ্চলে প্রবেশ করে।
×