ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

তিন সিটিতে চূড়ান্ত মেয়র প্রার্থী ৪৮ জন

প্রকাশিত: ০৫:১৮, ১০ এপ্রিল ২০১৫

তিন সিটিতে চূড়ান্ত মেয়র প্রার্থী ৪৮ জন

স্টাফ রিপোর্টার ॥ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে শেষ পর্যন্ত ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে মেয়র পদে ৭ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে নারায়ণগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরী ও ববি হাজ্জাজসহ ৩ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। অপরদিকে ঢাকা দক্ষিণের বিএনপি নেতা আব্দুস সালামসহ মোট চারজন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তবে ঢাকা দক্ষিণের মির্জা আব্বাসকে বিএনপির সমর্থন দিলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপির অপর নেতা আসাদুজ্জামান রিপন তাঁর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি। জানা গেছে, মির্জা আব্বাসের নামে ৩৭টি মামলা থাকায় যে কোন সময় আইনী জটিলতায় পড়তে হতে পারে। এমন আশঙ্কা থেকে দলের অপর প্রার্থী আসাদুজ্জামান রিপনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা হয়নি। এছাড়া উভয় সিটি কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে কয়েকশ’ প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় ঢাকার দুই সিটিতে মেয়র পদে নির্বাচন করছেন ৩৬ জন প্রার্থী। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে রয়েছেন ১৬ জন এবং দক্ষিণে ২০ জন প্রার্থী। এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে কোন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেনি। ফলে সিটিতে মেয়র পদে ১২ জন প্রার্থী চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চট্টগ্রামে ১২ জনসহ তিন সিটিতে মেয়র পদে ৪৮ জন প্রার্থী নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা করছেন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে রিটার্নিং অফিসের কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে মেয়র পদে মোট তিনজন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। অপরদিকে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮২ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে মোট ৩৭ জন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। মেয়র পদে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও জনপ্রিয় অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী, ববি হাজ্জাজ ও মোস্তফা কামাল আজাদী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। প্রত্যাহার শেষে সারাহ বেগম কবরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি আমার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছি। ফলে ঢাকা উত্তরে মেয়র পদে ১৬ জন নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এছাড়া কাউন্সিলর পদে ২৭৭ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিল পদে ৮৮ জন প্রার্থী নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। উত্তরে যাঁরা মেয়র পদে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ॥ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে মেয়র পদে ৩ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্রপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় ১৬ জন প্রার্থী চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন। এদের মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আনিসুল হক, তাবিথ এম আউয়াল, বিকল্পধারা মাহী বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অভিনেতা নাদের চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল কফি, মোঃ জেনায়েদ আব্দুর রহিম সাকি, বাহাউদ্দিন আহমেদ, মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, মোঃ জমান ভূইয়া, কাজী মোহম্মদ শহীদুল্লাহ, চৌধুরী ইরাদ আহমেদ সিদ্দীকী, শেখ মোঃ ফজলে বারী মাসউদ, মোঃ আনিসুজ্জামান খোকন, এওয়াইএম কামরুল ইসলাম ও শেখ শহীদুজ্জামান মেয়র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ঢাকা দক্ষিণ ॥ এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে শেষ দিনে বিএনপির অর্থবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালামসহ ইসলামী আন্দোলনের ইমতিয়াজ আলম আবুল বাসার ও রিয়াজ উদ্দিনসহ মোট চারজন মেয়র প্রার্থী তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তবে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন শেষ পর্যন্ত তার মনোনয়নপত্র প্রতাহার করেনি বলে জানা গেছে। ৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় ঢাকা দক্ষিণে মেয়র পদে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২০ জন প্রার্থী। দক্ষিণের মেয়র পদে চূড়ান্ত প্রার্থী যারা ॥ ঢাকা দক্ষিণে মেয়র পদে ৪ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেয়ায় ২০ জন প্রার্থী চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন। এর মধ্যে রয়েছেন আওয়মী লীগ সমর্থিত সাঈদ খোকন বিএনপির সমর্থিত মির্জা আব্বাস ও এসএম আসাদুজ্জামান রিপন ছাড়াও মেয়র পদে রয়েছেন এএসএম আকরাম, শহীন খান, আবু নাছের মুহম্মদ মাসুদ হোসাইন, মোহাম্মদ শফিউল্লাহ চৌধুরী, দিলীপ ভদ্র, মোঃ বাহরানে সুলতান বাহার, এ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আয়ুব হোসেন, মশিউর রহমান, মোঃ গোলাম মাওলা রনি, মোঃ আব্দুল খালেক, বজলুর রশিদ ফিরোজ, মোঃ আব্দুর রহমান, মোঃ সাইফুদ্দিন, জাহিদুর রহমান, মোঃ শহিদুল ইসলাম, মোঃ আকতারুজ্জামান ওরফে আয়াতুল্লাহ, মোঃ রেজাউল করিম চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন। সিটি নির্বাচনের প্রতীকসমূহ ॥ সিটি নির্বাচনে যারা চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে রয়েছেন তাঁদের জন্য আজ প্রতীক বরাদ্দ করা হচ্ছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা মেয়র, কাউন্সিলর, সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য আলাদা প্রতীক বরাদ্দ করবেন। সিটি কর্পোরেশেন নির্বাচন আইনে প্রার্থীদের জন্য প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে। এতে মেয়র পদে নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য ১২টি নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কমলালেবু, ক্রিকেট ব্যাট, চরকা, টেবিল ঘড়ি, টেলিস্কোপ, ডিস এ্যান্টেনা, দিয়াশলাই, ফ্লাস্ক, বাস, ময়ূর, হাতি ও ইলিশ মাছ। তবে কমিশন থেকে জানানো হয়েছে মেয়র প্রার্থীর সংখ্যা এর বেশি হলে তাঁদের জন্য অতিরিক্ত প্রতীক বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এদিকে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য ১০টি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে। এসব প্রতীকের মধ্যে রয়েছে কেটলি, গ্লাস, পান পাতা, পিঞ্জর, টিস্যু বক্স, বৈয়ম, মুলা, মোড়া, শিলপাটা, স্টিল আলমারি। এছাড়া কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রতীকের সংখ্যা রয়েছে ১২টি। এর মধ্যে রয়েছে কাঁটা চামচ, মিষ্টি কুমড়া, এয়ারকন্ডিশনার, করাত, ঘুড়ি, টিফিন ক্যারিয়ার, ট্রাক্টর, ঠেলাগাড়ি, ঝুড়ি, ব্যাডমিন্টন, র‌্যাকেট, রেডিও ও লাটিম। তবে কমিশন জানিয়েছে প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হলে প্রত্যেক পদের জন্য আইনে অতিরিক্ত প্রতীক বরাদ্দ রাখা আছে। ফলে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে কোন সমস্যা নেই। পোস্টার সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা ॥ সিটি নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থীদের প্রত্যেকের নামে আজ প্রতীক বরাদ্দও দেয়া হবে। প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রচারের নেমে পড়বেন প্রার্থীরা। তবে কমিশনের আইনে পোস্টার, লিফলেট, হ্যান্ডবিল ব্যবহার সংক্রান্ত কিছু বাধা নিষেধ রয়েছে। এসব বাধা নিষেধ মেনেই প্রচার চালাতে হবে। না হলে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে কমিশন। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন আচরণবিধির ২ ধারায় বলা হয়েছে প্রার্থীর পোস্টার সাদাকালো রঙের হতে হবে। এর আয়তন কোনক্রমেই ২৩ বাই ১৯ ইঞ্চির অধিক হতে পারবে না। পোস্টার ছাপানো ছবি সাধারণ ছবি (পোট্রেইট) হতে হবে। কোন অনুষ্ঠান বা মিছিলের নেতৃত্বদান, প্রার্থনারত অবস্থা, ইত্যাদি ভঙ্গির ছবি ছাপানো যাবে না। পোস্টারের ব্যবহৃত ছবির আকার ২৩ বাই ১৮ ইঞ্চির অধিক হতে পারবে না। নির্বাচনী প্রতীকের আকার, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা কোনক্রমেই তিন মিটারের অধিক হতে পারবে না। নির্বাচনী প্রচারণায় কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ ছবি ও প্রতীক ছাড়া কোন রাজনৈতিক দলের নাম বা প্রতীক বা কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম বা ছবি ছাপাতে বা ব্যবহার করতে পারবে না। কোন প্রার্থীর প্রতীক ব্যবহার বা প্রদর্শনের জন্য একাধিক রং ব্যবহার করতে পারবে না। কোন প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ঠিকানা ও তারিখবিহীন কোন পোস্টার লাগাতে পারবে না। কোন প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি সিটি করর্পারেশন এলাকাভুক্ত সরকারী বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের স্থাপনাসমূহের দেয়াল বা বেড়া এবং যানবাহনে কোন প্রকার পোস্টার লিফলেট, বা হ্যান্ডবিল লাগাতে পারবে না। তবে সিটি কর্পোরেশন এলাকাভুক্ত যে কোন স্থানে পোস্টার লিফলেট বিলি করতে পারবেন বা হ্যান্ডবিল ঝুলাতে বা টাঙ্গাতে পারবেন। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার বা লিফলেট ইত্যাদির ওপর অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার বা লিফলেট লাগানো যাবে না বা উক্ত পোস্টার লিফলেট ও হ্যান্ডবিলের কোন প্রকার ক্ষতি বা বিকৃতি বা বিনষ্ট করা যাবে না। এছাড়া কাউন্সিলর প্রার্থী ব্যতীত মেয়র পদে কোন প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারণাকালে কোন প্রকার ভোটার সিøপ প্রদান করতে পারবে না। সিটি নির্বাচন দলীয়ভাবে করার পক্ষে ইসি ॥ স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে দলীয় করার পক্ষে মত দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ। তিনি বলেন, বড় দলগুলো যেভাবে নির্বাচনে জড়িয়ে পড়ছে এবং দলীয়ভাবে প্রার্থীদের সমর্থন দিচ্ছেন তাতে এ নির্বাচন দলীয়ভাবে করলেই ভাল হয়। পাশের দেশ ভারতেও স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয়ভিত্তিতে হয়ে থাকে। আইনে বিধান না থাকায় সিটি কর্পোরোশন এ নির্বাচনে দলীয়ভাবে করার সুযোগ নেই। কিন্তু দলীয়ভাবে সমর্থন দেয়া থেকে বিরত থাকছে না রাজনৈতিক দলগুলো। আইন করে দলীয়ভাবে নির্বাচন করলেই সবচেয়ে ভাল হয় উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সরকার যদি এমন কোন আইন করতে চাই তাহলে আইনগতভাবে আমাদেরকে জানাতে হবে।’ তিনি বলেন দলীয়ভাবে কাউন্সিলরদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেয়ার বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার একক ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে বলবেন। আইনেও তাই-ই বলা আছে।’ আচরণবিধি লঙ্ঘন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আচরণবিধি তৈরিই করা হয়েছে মানার জন্য। যারা নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন তাদের সবাইকে অবশ্যই আচরণ বিধি মানতে হবে। আচরণবিধি না মানলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রতিদিনই আচরণিবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ম্যাজিস্ট্রেটরা আর্থিক জরিমানা করছেন। যেখানেই আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে ইসি সেখানে ব্যবস্থা নেবে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের ব্যাপার ইসির যতটা শক্ত হওয়ার দরকার ততটাই হবে। আচরণবিধি লঙ্ঘন রোধে আমরা ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছি। যতদিন যাবে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখা বাড়বে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ইসির চিঠি ॥ এদিকে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ সরকারী সুবিধাভোগীদের প্রচারে অংশ নেয়া এবং সরকারি সুযোগ-সুবিধা ব্যবহারে বিধিনিষেধ সম্পর্কে সজাগ করতে স্পীকার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার সকালে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-সচিব (নির্বাচন পরিচালনা) সামসুল আলম জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ ও সরকারের কিছু ব্যক্তির নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সজাগ থাকার জন্যই কমিশনের পক্ষ থেকে এই চিঠি দেয়া হয়েছে। স্পীকার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের কাছে পাঠানো চিঠিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আচরণবিধি অনুসরণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে উল্লেখ করেন।
×