ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ফরেনসিক চিকিৎসকের সাক্ষ্য শেষ

প্রকাশিত: ০৫:৫৪, ৫ মার্চ ২০১৫

ফরেনসিক চিকিৎসকের সাক্ষ্য শেষ

কোর্ট রিপোর্টার ॥ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ১১৪তম সাক্ষী ঢাকা মেডিক্যালের ফরেনসিক বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ মোঃ শহিদুল ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। বুধবার ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিনের আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আগামী ৯, ১০ ও ১১ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য পুনরায় দিন ধার্য করেছে আদালত। এর আগে ১১৩তম সাক্ষী নরসিংদী জেলার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোঃ শাহিন উদ্দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলি সৈয়দ রেজাউর রহমানের সহকারী আইনজীবী আকরাম উদ্দিন শ্যামল জানান, সাক্ষী শহিদুল ইসলাম গ্রেনেড হামলায় নিহত ২৪ জনের মধ্যে ১০ জনের ময়নাতদন্ত করেন। ময়নাতদন্ত করে মতামত প্রদান করেন যে, গ্রেনেডের স্পিøন্টারের আঘাতে প্রত্যেকের মৃত্যু হয়। সাক্ষ্যগ্রহণকালে সাবেক মন্ত্রী জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, হুজি নেতা মুফতি আবদুল হান্নানসহ এ মামলায় কারাগারে আটক আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের দোলযাত্রা আজ স্টাফ রিপোর্র্টার ॥ দোলযাত্রা আজ বৃহস্পতিবার। হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় এ উৎসবটি শ্রীকৃষ্ণের দোলযাত্রা নামে অধিক পরিচিত। দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে আয়োজিত এ উৎসবে ভক্তরা সৃষ্টিকর্তার কাছে ন্যায়ের বিজয় ও অন্যায়ের বিনাশ প্রার্থনা করেন। ™^াপর যুগ থেকে শ্রীকৃষ্ণের এ দোলযাত্রা বা দোল উৎসব চলে আসছে। পুষ্পরেণুর মাধ্যমে রাধা-কৃষ্ণ দোল উৎসব করতেন। সময়ের বিবর্তনে পুষ্পরেণু ‘আবির’ নামে রূপান্তরিত হয়েছে। দোল উৎসবে আজ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ পুজো অর্চনার পাশাপাশি আবির মেখে, রং মেখে সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ প্রার্থনা করবেন। বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ, সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত কুমার দেব, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিক ও সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ সাহা মনি বিবৃতিতে দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বিমানবাহিনীর শীতকালীন মহড়া শুরু বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ছয় দিনব্যাপী বার্ষিক শীতকালীন মহড়া ‘উইনটেক্স-২০১৫’ বুধবার বিমানবাহিনীর সকল ঘাঁটি ও ইউনিটে একযোগে শুরু হয়েছে। বার্ষিক শীতকালীন মহড়ায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধ সক্ষমতা পর্যবেক্ষণ করে এর দুর্বল দিকসমূহ নির্ণয় করে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করা হয় যা ভবিষ্যতে আরও উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এ মহড়ায় বিমানবাহিনীর সকল যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার স্কোয়াড্রনসমূহ, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য মিসাইল ইউনিটসহ বিমানবাহিনীর সকল সদস্য অংশগ্রহণ করছে। মহড়ার অংশ হিসেবে বিমানবাহিনীর বৈমানিকগণ আকাশযুদ্ধের বিভিন্ন প্রকার রণকৌশলসহ যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে ইন্টারসেপশনে অংশগ্রহণ করছে। -আইএসপিআর
×