ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

শহর এলাকাতেও এজেন্ট ব্যাংকিং করা যাবে

প্রকাশিত: ০৪:৪৩, ৮ জানুয়ারি ২০১৫

শহর এলাকাতেও এজেন্ট ব্যাংকিং করা যাবে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ শর্তসাপেক্ষে এখন থেকে শহর এলাকাতেও এজেন্ট ব্যাংকিং করা যাবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং নীতিমালা সংশোধন করে একটি সার্কুলার জারি করেছে। বলা হয়েছে, পল্লী ও পৌর এলাকার পাশাপাশি এখন থেকে শহর অঞ্চলেও এজেন্ট ব্যাংকিং করা যাবে। তবে গ্রামে দু’দুটি এজেন্ট নিয়োগের বিপরীতে শহরে একটি এজেন্ট নিয়োগ দিতে হবে। গত ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিআরপিডি সার্কুলার নম্বর-১’র মাধ্যমে জানানো হয়, এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শহর ও পল্লী এলাকায় পরিচালনা করা যাবে। সেক্ষেত্রে পল্লী ও শহর এলাকার অনুপাত ২:১ বজায় থাকবে। অর্থাৎ পল্লী এলাকায় দুইটি এজেন্ট নিয়োগের বিপরীতে শহরে একটি এজেন্ট নিয়োগ দেয়া যাবে। আর মেট্রোপলিটন বা সিটি করপোরেশন এবং দকদ ও দখদ শ্রেণীভুক্ত পৌর এলাকা এবং দগদ শ্রেণীভুক্ত সব পৌরসভা ও ইউনিয়ন এলাকা পল্লী এলাকা হিসেবে বিবেচিত হবে। গত বছরের ২৪ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে। ওই নীতিমালায় শুধু পল্লী এলাকায় এজেন্ট ব্যাংকিং পরিচালনার অনুমতি দেয়া হয়। পরে গত বছরের জুনে একটি সার্কুলার জারি করে পল্লী এলাকার পাশাপাশি পৌর এলাকায়ও এ ব্যাংকিং পরিচালনার অনুমতি দেয়া হয়। তবে মেট্রোপলিটন ও সিটি করপোরেশন এজেন্ট ব্যাংকিং নীতিমালার বাইরে থাকবে বলে ওই নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়। মাতারবাড়ি বিদ্যুত কেন্দ্র ও পায়রা সমুদ্রবন্দর অগ্রাধিকার তালিকায় অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ মাতারবাড়ি বিদ্যুত কেন্দ্র ও পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দরকে সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চলা ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্ট মনিটরিং মিটিংয়ের তৃতীয় বৈঠকে এ প্রকল্প দু’টিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর আগে পদ্মা সেতু, রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্র, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র, মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল), ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (মেট্রোরেল), এলএমজি টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প ও কক্সবাজারের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্প সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে ৩ শতাংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে সেই টাকার ৩ শতাংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিতে হবে। এজন্য কোন সুদ প্রদান করা হবে না। এ বিষয়ে গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জনের স্বার্থে প্রত্যেক ব্যাংক মাসিক ভিত্তিতে নিজেদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের অগ্রগতি পর্যালোচনা করবে।
×