ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

এলগারের পর ডুপ্লেসিসের সেঞ্চুরি

প্রকাশিত: ০৫:৫২, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪

এলগারের পর ডুপ্লেসিসের সেঞ্চুরি

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ পোর্ট এলিজাবেথ টেস্টে ঝামেলা পাকাচ্ছে বৃষ্টি। মাঠ ভেজা থাকায় শনিবার বেশ দেরিতে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু হয়। ৯৯ রানে অপরাজিত ফাফ ডুপ্লেসিস তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরি। ২৩০ বলে ১৩ চার ও ২ ছক্কায় ১০৩ রান করে আউট হন তিনি। তার আগে প্রথম দিনেই সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ওপেনার ডিন এলগার। দুই সেঞ্চুরির সৌজন্যে ৯৪ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৮৯ রান করে প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহের পথে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা। রাতে এ রিপোর্ট লেখার সময় অবশ্য বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ ছিল। সফরে তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলছে ১-০তে পিছিয়ে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এলগারের সেঞ্চুরিতে আগের দিন ‘বক্সিং ডে’ টেস্টে প্রোটিয়াদের শুরুটাও ছিল দারুণ। ১৪তম টেস্টে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন এলগার। তার ২০৮ বলে ১০১ ইনিংসটি ১৪টি দৃষ্টিনন্দন চার দিয়ে সাজানো। গত জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা সফরে আগের সেঞ্চুরিটি করেছিলেন ২৭ বছর বয়সী এলগার। ৪৭ রানে এ্যালিভেরো পিটারসেনকে তুলে নিয়ে অতিথিদের ভাল শুরু এনে দিয়েছিলেন পেসার শ্যানন গ্যাব্রিয়েল। ১৭ রান করে ক্যাচ আউট হন প্রোটিয়া ওপেনার। এরপরই শুরু হয় এলগার- ডুপ্লেসিসের দৃষ্টিনন্দন ব্যাটিং, ক্যারিবীয়দের হতাশ করে দলকে শক্ত অবস্থানের দিকে নিয়ে যান তারা। ছোট ভুলেই এমন হার ॥ মারুফ স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ শুরুর পাঁচ মিনিটেই যত সর্বনাশ। নইলে এটা বাদ দিলে বাকি সময় দাপটেই খেলেছে শেখ জামাল ধানম-ি। শনিবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান আই পার্কের কাছে ২-০ গোলে হারে জামাল। ম্যাচ শেষে শেখ জামালের কোচ মারুফুল হক বলেন, ‘আফসোস হচ্ছে এই রেজাল্টে। প্রথম গোলটি ছিল মাঝমাঠে সামান্য এক ভুলের কারণে। আমার লক্ষ্য ছিল এ্যাটাকিং ফুটবল খেলা। আর প্রথম থেকেই প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা। সেই লক্ষ্যে প্রথম মিনিটেই বল নিয়ে আক্রমণে যাওয়ার প্রস্তুত ছিল দল। কিন্তু মাঝমাঠে আমাদের ভুলে বল নিয়ে হঠাৎ আক্রমণে গোল পায় দক্ষিণ কোরিয়ান দল। তবে দ্বিতীয় গোলের জন্য শিষ্যদের দায়ী করব না। মাঠে কাদা জমে থাকায় অধিনায়ক নাসির সেখানে পিছলে পিছিয়ে পড়েন। আর তাতেই সুবিধা পায় প্রতিপক্ষ। এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে।’ বাকিটা সময় বলা যায় আক্রমণে ও মাঝমাঠে বুসানের বিপক্ষে সমানতালেই লড়ে বাংলাদেশী চ্যাম্পিয়নরা। বল পজেশনেও এগিয়ে ছিল বাংলাদেশের দলটিই! তবে সমস্যা ছিল ফিনিশিংয়ে। পুরো মাঠে ছন্দ নিয়ে খেলে জামালের ফরোয়ার্ডরা ছন্দ হারান প্রতিপক্ষের বিপদ সীমানার ঢুকে পড়ার পর। বিশেষ করে নাইজিরিয়ান এমেকা ডার্লিংটনের পাওয়া সুযোগগুলো থেকে গোল পাওয়াটা উচিত ছিল।’ এমন সহজ সুযোগ মিস করেন ল্যান্ডিংও। তবে এমেকার ব্যর্থতার রহস্য জানালেন মারুফুল হক, ‘নাইজিরিয়া থেকে এমেকা ফিরেছেন খুব বেশিদিন হয়নি।
×