ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

নষ্ট হচ্ছে প্রতিবেশ ॥ দুর্ভোগ

কুয়াকাটায় নির্ধারিত বাসস্ট্যান্ড নেই, যত্রতত্র পার্কিং

প্রকাশিত: ০৪:৩৮, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪

কুয়াকাটায় নির্ধারিত বাসস্ট্যান্ড নেই, যত্রতত্র পার্কিং

নিজস্ব সংবাদদাতা, কলাপাড়া, ২৭ ডিসেম্বর ॥ পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটায় নির্ধারিত বাসস্ট্যান্ড না থাকায় পর্যটক-দর্শনার্থীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। যুগের পর যুগ পার হয়ে গেলেও বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়নি। যত্রতত্র রাখতে হয় বাস, মাইক্রো কিংবা প্রাইভেটকার। রাস্তায়, নারিকেল বাগান কিংবা বিভিন্ন হোটেলের সামনে যানবাহন রাখতে হয় আগতদের। ফলে কুয়াকাটায় আসা পর্যটকরা নির্বিঘেœ ঘুরে বেড়াতে পারছে না। এছাড়া বিভিন্ন স্পটে গাড়ি পার্কিং করায় অনেক সময় পর্যটকরা বিপাকে পড়েন। অনেকটা শ্রীহীন হয়ে পড়ছে কুয়াকাটার পরিবশে। কুয়াকাটাকে পৌরসভায় উন্নীতের পর সেখানকার বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন কচ্ছপখালী লেকেরপাড়ে খাসজমিতে একটি বাসস্ট্যান্ড করার প্রাথমিক পরিকল্পনা নেয়া হয় ২০১১ সালে। কিন্তু তা আর সামনে এগোয়নি। বর্তমানে ঢাকাগামী পরিবহনের বাস রাখা হচ্ছে পর্যটন হলিডে হোমসের সামনে মূল সড়কে। কুয়াকাটা, কলাপাড়া, পটুয়াখালী ও বরিশালগামী বাস রাখা হয় কুয়াকাটা চৌরাস্তায়। পিকনিক পার্টির বাস রাখা হয় নারিকেল বাগানের মধ্যে এবং সড়কে। এছাড়াও বিভিন্ন হোটেল মোটেলের সামনে, রাখাইন মহিলা মার্কেটের মাঠেও রাখা হয় পর্যটকের বাস, মাইক্রো কিংবা প্রাইভেটকার। এলোমেলোভাবে বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন রাখায় পর্যটক-দর্শনার্থী চলাচলে চরম বিড়ম্বনার শিকার হন। নির্ধারিত বাসস্ট্যান্ড না থাকলেও পিকনিক পার্টির কোন বাস নারিকেল বাগানে পার্কিং করলে উপজেলা প্রশাসনকে দুই শ’ টাকা দিতে হয়। স্থানীয় কুদ্দুস নামের এক ব্যক্তি এ টাকা আদায় করছেন বলে জানা গেছে। কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট বোট মালিক সমিতির সভাপতি জনি আলমগীর জানান, কুয়াকাটায় একটি নির্ধারিত বাসস্ট্যান্ড স্থাপন করা জরুরী। বাসস্ট্যান্ড না থাকায় পর্যটককে একেক রুটের বাসের জন্য বিভিন্ন স্পটে ঘুরতে হয়। তবে কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক ও কলাপাড়ার ইউএনও মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, বাসস্ট্যান্ড নির্মাণে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। কবে নাগাদ এর কাজ শুরু হবে, তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি। কৃতী শিক্ষার্থী ও গুণীজন সংবর্ধনা স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ ॥ জেলায় ১৪২ কৃতী শিক্ষার্থী, দুই গুণীজন, চার শ্রেষ্ঠ মা এবং সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩৬ শিক্ষার্থীসহ মোট ১৮৪ জনকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। শনিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশনের মুন্সীগঞ্জ কেন্দ্র এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথির ভাষণ দেন বিশিষ্ট কবি রুবী রহমান। আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও আয়োজক সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ড. নূহ উল আলম লেনিন, ড. মোঃ রজ্জব আলী, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বাদল, বিশিষ্ট শিক্ষাবীদ অধ্যাপক সুখেন চন্দ্র ব্যানার্জী প্রমুখ। এছাড়া নিজস্ব সংবাদদাতা সান্তাহার থেকে জানান, শনিবার দুপুরে বগুড়ার সান্তাহারে আমরা প্রত্যেকে কাজ শিখি(আপ্রকাশি) সোসাইটি নামক একটি সংস্থা এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া ৪২ কৃতী ছাত্রছাত্রীকে সংবর্ধনা ও মাসিক আপ্রকাশি পত্রিকার ৩০ লেখককে সম্মাননা প্রদান করেছে।
×