ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

জিদান নিষিদ্ধ!

প্রকাশিত: ০৬:৪৪, ২৯ অক্টোবর ২০১৪

জিদান নিষিদ্ধ!

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ অপ্রত্যাশিত ঘটনাই বলতে হবে। সোমবার স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন জিনেদিন জিদানকে তিন মাসের জন্য নিষিদ্ধ করে। এমন ঘটনায় বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে জিদানের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ। ১৯৯৮ সালে ফ্রান্সকে বিশ্বকাপ জেতানো ৪২ বছর বয়সী জিদান রিয়ালের রিজার্ভ দল ক্যাসটিলার কোচের দায়িত্ব পালন করছেন। তবে ফেডারেশন বলছে তিনি কোচিং সংক্রান্ত কোন ডিগ্রী প্রদর্শন করেননি। এ কারণেই তাঁকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে ফেডারেশনের এই শাস্তির বিরুদ্ধে সব ধরনের আইনী লড়াই চালিয়ে যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। দলের সহকারী কোচের দায়িত্বে থাকা সান্টিয়াগো সানচেজের বিরুদ্ধে একই রকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্প্যানিশ কোচিং স্কুল ডি কেনাফে ফেডারেশনের কাছে অভিযোগ করে, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে রিয়াল টিমশিটে সহকারী হিসেবে সানচেজের নাম ব্যবহার করছে। বিষয়টিকে আরও বেশি বিতর্কে ফেলে দিয়েছেন স্প্যান জাতীয় দলের কোচ ভিসেন্তে দেল বস্কের একটি উক্তি। তিনি বলেন, সবারই কোচিংয়ের একটি স্বীকৃতি থাকা উচিত। প্রেমিকাকে বাঁচাতে মৃত্যু সেনজোর! স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্রীড়াবিদ হত্যা যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে! এ্যাথলেট অস্কার পিস্টোরিয়াস তাঁর বান্ধবী রিভা স্টিনক্যাম্পকে হত্যার দায়ে সাজা পেয়েছেন কিছুদিন আগে। অথচ এর কয়েক দিন পরই বন্ধুকধারীদের গুলিতে নিহত হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফুটবল দলের অধিনায়ক ও গোলরক্ষক সেনজো মিয়িওয়া। পুলিশ জানিয়েছে, প্রেমিকাকে বাঁচাতে গিয়েই হত্যার শিকার হয়েছেন সেনজো। এই হত্যার প্রকৃত কারণ এখনও উদঘাটন করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা পুলিশ। তবে বেশ কয়েকজনকে সন্দেহ করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানা গেছে। সেনজোর হত্যা ফিরিয়ে এনেছে আন্দ্রে এসকোবারের স্মৃতি। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে এসকোবারের ‘আত্মঘাতী’ গোল ছিটকে দিয়েছিল কলম্বিয়াখে। যে কারণে বিশ্বকাপের পর এসকোবারকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেনজোর মৃত্যুর সঙ্গে অবশ্য আন্তর্জাতিক চক্রের কোন সম্পর্ক নেই বলে প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানিয়েছে। এর পেছনে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার কুখ্যাত ছিনতাইকারীরা।
×