রাজা যখন অর্থব হয়ে যায়, বিলাসবাসনে ডুবে যায় বা প্রজাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তখন রাজ্যে অনাসৃষ্টি দেখা যায়, কেউ কাউকে পরোয়া করে না,
সন্তাপ মাকড়শার মানচিত্রে যখন বিড়ালের থাবা, কালকুটের নখে মাটির চাঁদ উড়াবে বংশীর কপোত, কাকেরা বিড়াল তাড়াবে; মাকড়শা বসে বসে সূর্য শিকারে ভুলবশত গিলে খাবে পৃথিবী। চোখ তুলে নিষিদ্ধ ফানুস- আঁধারি
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় পতাকা জাতীয় প্রতীক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মনোগ্রাম করার জন্য কামরুল হাসানকে দায়িত্ব দেন। শিল্পী কামরুল হাসান তার অত্যন্ত
কবি শেখ আতাউর রহমানের আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকেরা গ্রন্থ পাঠে এক ধরনের ব্যক্তিক দ্বন্দ্বের নির্দ্বন্দ্বরূপ ধারণা প্রতীয়মান। এ প্রসঙ্গে ফ্রানজ কাফফার ধারণা স্মরণযোগ্য- ‘মানুষের দিক
দীর্ঘদিন ধরে গল্প ও গল্প ভাষ্যের কাগজ ‘গল্পপত্র’ মাসউদ আহমাদের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়ে আসছে। সম্প্রতি এ কাগজটির সপ্তম বর্ষের দশম সংখ্যা পাঠকের মজলিশে উপস্থিত হয়েছে।
[কবি ও কলামিস্ট স্বদেশ রায় প্রিয়জনেষু] চারুকলা থেকে গতকাল ভোরে যখন মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হলো উল্লাসে তখন এক নববধূ ঘোমটা সরিয়ে বিজলি মুখে খিলখিল করে হেসে ওঠে; এবং
প্রণয় পরিণতি মৃতের আদলে এই যে ছড়িয়ে আছো প্রবীণ কদমপাতা, মাটির ক্ষতে ভারী প্রলেপ হয়ে, তৃপ্ত ঘাসের আদরে, সে আমার অগোচরে। টুপটাপ আত্ম বিসর্জনের আগে জানাতে