‘খামটা বুঝে নিন ভাইজান। প্লিজ এখনই দেখবেন না। শুধু নিয়ে আমাকে কাইন্ডলি মাফ করে দেবেন।’ ‘কিসের খাম স্যার? কিছু তো বুঝছি না!’ ‘বুঝলেন না? ওই যে সেই
‘পৃথিবী থেকে ধীরে ধীরে নক্সী কাঁথার মাঠ অবলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, মুছে যাচ্ছে আল্পনার দিন, নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে পুঁথি পাঠে অবসর এবং বিদায় নিয়ে যাচ্ছে এই
সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ঝাঁক বন্ধুর আঁকা চিত্র প্রদর্শনী। ‘বন্ধু’ শিরোনামে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইএমকে সেন্টারে। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি
(পূর্ব প্রকাশের পর) (পর্ব- ৭) এই পর্বটি কিভাবে শুরু করব তা নিয়ে ভাবছিলাম। নিতান্ত ব্যক্তিগত কিছু কথা বলেছি এর আগের পর্বে। আমি নানা রকম চিন্তার দ্বারা, ভাবনার
কবি জীবনানন্দ দাশ চৈতন্যময় একজন নিঃসঙ্গ মানুষ। অন্তরাশ্রয়ী বেদনায় যিনি ছিলেন নিমজ্জিত। সৌন্দর্য আর নিয়তির ছায়ার সম্মিলনে যে অবরুদ্ধ হাহাকার বোধ সেখানে অসংখ্যজনের মাঝে থেকেও
তুমি তো জানো তুমি তো জানো, এই শহরে একদিন নিঃস্ব দুপুর কেঁদে উঠেছিল। পরাজিত প্রেমের মতো সবান্ধব হতে চেয়েছিল গম্ভীর প্রেমিক। এই শহর এখন বড়ো ক্লান্ত
গল্প বলার নানা ধরন আছে। প্রথম পুরুষে বলার সুবিধা এই যে, জীবনবোধ, চরিত্রের অন্তর্লীনতা, জীবনের পর্যবেক্ষণ, শুভ অশুভের দ্বন্দ্ব এবং নিঃসর্গর চিত্রটি সরাসরি ফুটে ওঠে।