বাংলা ভাষার অগ্রগণ্য সাহিত্যপত্রের কথা বলতে গেলে নিঃসন্দেহে বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত ‘কবিতা’র নাম প্রথমে চলে আসবে। ১৯৩৫ সালের অক্টোবর মাসে বুদ্ধদেব বসু প্রেমেন্দ্র মিত্রের সহযোগিতায়
শিশির শরতের হোক আর শীতেরই হোক সে তর্কে বহুদূর। শিশিরকে যতই টানাটানি করা হোক না কেন, শিশির আসলে কাকে ভালবাসে? সম্ভবত দূর্বাকে, দূর্বা মানে দূর্বাঘাস,
বইমেলা মাঠে, নেটে- কথাটা শুনে চমকে উঠলেন? চমকানোর কিছু নেই। নেট সংস্কৃতির এই যুগে ঠিক যতটা আমরা চোখ রাখছি মেলার মাঠে কিংবা স্টলে তার চেয়ে
(পূর্ব প্রকাশের পর) বয়সটি কুড়ির দশক পেরিয়ে যখন ৩০-এর দ্বারপ্রান্তে উপনীত হলো তখন মনে হলো সকল রোমান্টিকতার বাইরে বেরিয়ে এখন বোধহয় সময় এসেছে জীবনের পরবর্তী ধাপ
তোমার ঢিলেঢালা কোর্তার ছিঁড়ে যাওয়া বোতামটার জন্য আমি কিনে এনেছি কিছু রঙিন সুতো আর মিহিন একটা সুঁই। কিন্তু তাতে সুতো গাঁথতে গাঁথতে উধাও হলো রোদ।
যুগপৎ ধাক্কায়, কী অক্লেশে ছুঁইনি যদিও তোমাকে; অথবা প্রাত্যহিক ভিড় ঠেলে তুমি-ই প্রথম ছুঁয়েছ আমাকে সে তো কৌশলী মুখের ইতস্তত হাসির ঝলক জানে স্পর্শে ছিল এক লহমার সুখ সুখের সে অসুখে