কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে নিজেকে দাঁড় করিয়েছিলেন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। বাঙালীর চিরায়ত ভক্তিরসে নিষিক্ত ছিলেন তিনি, ছিলেন মানবতাবাদী। তার সৃষ্টির মধ্য
বিচিত্র, বহুমাত্রিক, মৌলিক প্রতিভার উৎস বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ। তাঁর বিপুল সৃষ্টি সম্ভারকে একমোড়কে গ্রন্থিত করা প্রায় অসম্ভব। এই জটিল ও দুরূহ কাজটি সাবলীল, একনিষ্ঠভাবে করার চেষ্টা
সুগার মিলের গা ঘেঁষে লালমাটির যে রাস্তাটা চলে গেছে উত্তরে তিনশ’ মিটার, তার বাঁক ঘুরতেই ঢিং ঢিং পাড়া। পাশেই হাফপ্যান্ট পরে দাঁড়িয়ে আছে শ’পাঁচেক ঘর হাতের বামে যে আস্তানা-এটাই
ব্যালকনিতে সকালের রোদ। শীতের রোদের একটা বাড়তি আরাম আছে। পিঠটা সেদিকে দিয়ে ডান হাতে চায়ের কাপ ধরে বসে আছে রায়হান। পা দুটো আয়েশ করে সামনের
অনিচ্ছুক গোলাপের বেদনা বাদল আশরাফ তোমার খোঁপায় গোঁজা অনিচ্ছুক গোলাপের বেদনায় কাঁদছে পৃথিবীর তাবৎ গোলাপ প্রকৃতি আকাশ-বাতাস, কাঁদছে বোধিবৃক্ষ বোধতাড়িত মানুষেরা- কেননা তোমার খোঁপায় গোঁজা অনিচ্ছুক গোলাপ লাল রক্তেরও অধিক
গত শতকের শেষের দিকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। কবিতা পড়া ও লেখার দিকে বেশ ঝোঁক তখন থেকেই। ক্যাম্পাস থেকে ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিকগুলোতে, মাসিক সাময়িকীগুলোতে