চেহারা এবং বাংলা ভাষায় গাম্ভীর্যের ভাব থাকলেও কবি রবীন্দ্রনাথ ভেতরে ভেতরে ছিলেন একজন প্রচ- রসিক ধরনের লোক। তা তাঁর জীবনের বহু ঘটনা থেকে বোঝা যায়।
মানুষ নিরন্তর তার ভালোবাসার বাতিঘর খোঁজে। যে স্বপ্ন হারিয়ে গেছে তাকে যেমন খোঁজে যা হারায়নি তারও অন্বেষণ করে প্রাণময়। স্বপ্নের কোন আগাপাশতলা নেই। কেবল পাওয়ার
বিজ্ঞাপনেই প্রচার ও প্রসার কথাটা যৌক্তিক তা সে যে কোন পণ্যের বেলায়। কিন্তু পারস্পরিক সম্পর্ক, অনুভূতির আদান-প্রদান সেসব তো জগৎসভাকে ডেকে দেখানোর বিষয় নয়। এতদ্সত্ত্বেও
রবীন্দ্রনাথ, তোমাকে আমার যথেষ্ট দূরের কাউকে মনে হয়——দূরের কাউকে; হাত বাড়ালেই ধরা যায় না এমন এক শীর্ষ শালের মগডালে অভিজাত পত্রপুট———- অথচ তোমাকে যদি ভাবতে পারতাম তুমি
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গীতের ক্রমবিকাশটি বুঝলেই তিনি সমগ্র হিন্দুস্থানী সঙ্গীতের বিকাশধারাকে কতটুকু বরণ করেছেন বুঝতে পারবো রবীন্দ্রনাথের সঙ্গীতে তিন চারটি স্তর আছে। প্রথম যুগে কিংবা স্তরে তিনি
মাস কয়েক আগের ঘটনা। এক দম্পতি, বয়স ষাটোর্ধ। নিয়মিত প্রাতঃভ্রমণে বের হন। সাধারণ আর পাঁচটা ভোরের মতোই তাঁরা বের হয়েছেন। তবে অন্যদিনের থেকে একটু আগে।
এডওয়ার্ড সাঈদ মারা গেলেন ২৫ সেপ্টেম্বরে ২০০৩ সালে। কিন্তু মৃত্যুর এক মাস আগে আগস্টে তিনি সস্ত্রীক ইউরোপে গিয়েছিলেন। সেখানে একটি ওয়ার্কশপে সাঈদ একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন
মায়ের হাতের আঙুল ধরে আর বগলে বর্ণমালা নিয়ে প্রথম যেদিন পাঠশালায় যাওয়া সেদিন থেকেই স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণের ভালবাসায় জড়িয়ে গেছি। তারপর, মেঠোপথ ধরে বেড়ে ওঠা। ধীরে ধীরে