জুবাইদা গুলশান আরা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত এক নাম। সাহিত্যের নানা শাখায় তার অবদান গুরুত্বপূর্ণ। উত্তরবঙ্গের নদী ঘেঁষে রূপপুর গ্রামে তাঁর পিতৃভূমি। তবে পিতা
(পূর্ব প্রকাশের পর) পরিবর্তন, পরিমার্জন ও সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাত্রাকে সমৃদ্ধশালী করার ক্ষেত্রে এক বিশিষ্ট নাম ভোলানাথ রায় (১৮৯১-১৯৩৩)। বর্ধমান জেলার রায়ান গ্রামের অধিবাসী এই পালাকারের
:মেঘনা নদীর পাড়ে যদি ছোট একটা বাড়ি করে দাও তবে তোমাকে বিয়ে করবো। রাতুল অবাক হয়ে দ্রুত মনে করার চেষ্টা করে মানচিত্রের কোথায় মেঘনা নদীঁঁঁঁঁটা রয়েছে।
“স্বাধীনতাহীনতায় কে বাঁচিতে চায় দাসত্ব শৃঙ্খল বল কে পরিবে পায়” রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কবিতায় কবির ব্যক্তিগত স্বাধীনতার প্রতি মানসিক, শারীরিক ক্ষুধাই শুধু প্রতিফলিত হয়নি বরং প্রতিটি
কবিতা ভাবনা সব সময়ই স্বতঃস্ফূর্ত নিস্তব্ধতাÑআর আমার নিস্তব্ধতার সূত্রপাত প্রথম কবিতা লেখার মধ্য দিয়ে। ঝাঁকঝাঁক শব্দগুচ্ছের শস্যক্ষেতে অস্তগামী কিছু ভাবনা, প্রদেশের অন্ধকার থেকে দৃশ্যমান করেÑকবিতা।
বিদেশ যাওয়ার তিন দিন আগে কবি বেলাল চৌধুরীর সঙ্গে আমার শাহবাগে দেখা। সময়টা ১৯৮০ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। ২০ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে আমার ফ্লাইট। বিদেশ যাওয়ার স্বপ্ন