বিংশ শতকের তিরিশের দশকের পাঁচ মহান কবির পর আধুনিক বাংলা কবিতার প্রধান পুরুষ হিসেবে প্রসিদ্ধ শামসুর রাহমান। তিনি বাংলা কবিতার শুদ্ধতম ধারার গর্বিত উত্তরাধিকার। বাংলা
(পূর্ব প্রকাশের পর) মহিলা : তাহলে মোহরানার এক পয়সাও আমি পাবো না, বুঝলে। পুরুষ : অনেক দিন পরে দেখা হয়ে খুব ভালো লাগলো। মেয়ে : আমারও। হৃদয়টা
পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি সৃজনশীল বই পড়লে জ্ঞান বাড়ে। কিন্তু আজকাল ছাত্রছাত্রীরা পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি সৃজনশীল বই পড়তে চায় না। পড়াশোনার পরে হাতে যেটুকু সময় থাকে মোবাইল,
ভাষা একটি প্রবহমান ধারা। ভাষা পরিবর্তনশীল। নদীর জল ধারার মতো চলার পথে যা পায় তাই গ্রহণ করে ফেলে যায় পুরনোকে। সেই ভাষাই টিকে থাকে যে
শিল্পী হেনরী মাতিস ও তাঁর শিল্পকর্ম : ওমেন উইথ এ হ্যাট মাতিসের ছবি তাঁর বিমূর্ত চরিত্রের জন্য নয়, বরং তার ইম্প্রেশনিস্ট ভাবমুখিনতা, তার স্পষ্টতার জন্য পরিচিত।
‘কেন লিখি’তে জীবনানন্দ দাশ আমাদের জানান- ‘কিন্তু তবুও কবিতার উপর বাস্তবিক কোন ভার নেই। কারও নির্দেশ পালন করার রীতি নেই কবি মানসের ভেতর, কিংবা তার
লাল সালু এমন তো নয় যে, এর আগে যাইনি। এর আগেও বেশ ক’বার গেছি সেখানে। ভাল লেগেছে। অপার্থিব প্রশান্তিতে মন ভরে গেছে। তখন আমার সঙ্গে ছিলেন