করিতে পারি না কাজ সদা ভয় সদা লাজ সংশয়ে সংকল্প সদা টলে পাছে লোকে কিছু বলে। আমরা সেই ছোট সময় থেকে যার রচিত কবিতা ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ আবৃত্তি
প্রবাদ বলে ঊাবৎু ঢ়ৎবংবহঃ লড়ু ড়ৎ ংড়ৎৎড়ি ংববসং ঃযব পযরবভ মানব জীবন সমস্যাসঙ্কুল। পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ মিলবে না যার কোন সমস্যা নেই- শারীরিক, মানসিক
তরুণ ও প্রতিভাবান কবি শামীম হোসেন প্রথম দর্শনেই আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন তার ব্যবহার, বাচনভঙ্গি এবং সপ্রতিভ আচরণ দিয়ে। এরপর কবিতা দিয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন
‘ইভেলিন তুমি প্রেমের দাহনে আমার চিত্তকে গ্রীষ্মের মতো প্রোজ্বল কর/আমি শব্দকে শাণিত করতে চেয়েছি আমি প্রস্তর খ- হতে চেয়েছি বন্যার অভিমুখ যখন বাস্তবকে আর সহ্য করা যায় না তখন
চলে আসো জীবনের অশেষ চয়ন ক্লান্তিহীন মুখর ব্যঞ্জনা রক্ত গোধূলি থেকে উঠে এসো পরবর্তী দিনের সূচনা মেধাবী বকুল থেকে উঠে এসো ছায়াময় পথের সান্ত¡না; তখন এসো না উঠে পথের গ্রীবার পাশে রুক্ষ
এ যেন নীল আকাশে উড়ে চলা সাদা মেঘের ভেলা তপ্ত দুপুরে হঠাৎ বৃষ্টির খেলা, হৃদয়ের সমস্ত সুরের বীণা বেড়ি দেওয়া কাঁটা তারের বেড়া ডিঙিয়ে ধ্বনিত হয় নবজাতক শিশুর কান্না হয়ে। পৃথিবীতে
বহুমাত্রিক লেখক সৈয়দ শামসুল হক আর কথাসাহিত্যিক সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়ের নোবেলবিষয়ক দারুণ এক গল্প আছে। সেবার সাহিত্যে নোবেল পান আমেরিকান ঔপন্যাসিক সল বেলো, সন্দীপনের তখন তুমুল