যুগ যুগ ধরে বাংলা ছিল প্রাচীন ভারতের অবিচ্ছেদ্য এবং সম্পদশালী অংশ। ব্রাহ্মণ্যবাদের কঠিন শৃঙ্খল যখন পুরো ভারতবর্ষকে অনড়, স্থবির করে রাখে তখন প্রাচীন বাংলার এর
সাহিত্যের ছোট কাগজগুলোর আবেদন এখনও ফুরিয়ে যায়নি। যদিও সত্তর-আশি দশকের সাহিত্যের ছোট কাগজগুলোর আকৃতি-প্রকৃতি আর এই সময়ের সাহিত্যের কাগজগুলোর আকৃতি-প্রকৃতির মধ্যে বিস্তর পার্থক্য লক্ষণীয়।
সাহিত্যের প্রতি আন্তরিক না হলে কখনও শিল্প সৃষ্টি হয় না। লিটলম্যাগ ‘হৃদয়ে চলন’ সে আন্তরিক নাম বহন করে। পৃষ্ঠা উল্টাতেই প্রথমে চোখ পড়ে কবিতায়। মাঝখানে
খেয়ালের নদী জলঘোলা এই নদী ঘুমঘুম শ্রান্তের চোখে নেমে গেছে ক্ষীরোদ সাগরে- সরল সন্তাপ বয়ে শরতের স্নিগ্ধ কিনার ভালোবেসে স্মৃতির শ্যামল জে¦লে- শাড়ি তার আঁচলে আঁচল ছড়িয়েছি
‘কালপুরুষ’-এর রফিক নওশাদ আমাদের সমসাময়িক যারা, যারা সত্তর দশকে লেখালেখির সাথে জড়িত ছিল, ‘কালপুরুষ’ কবিতাপত্রের সম্পাদক ও প্রকাশক রফিক নওশাদের কথা তাদের নিশ্চয়ই মনে আছে। রফিক
জ্ঞান-বিজ্ঞানের আলোকে একটি প্রশ্ন যা প্রায়ই প্রতিটি মানুষের মনকে আলোড়িত করে তা হলো, এই মহাবিশ্বে পৃথিবী ছাড়া আর অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ত্ব আছে কিনা। ভিন্নগ্রহ
তিনতলা এক বাড়ি-ছোট্ট বাড়ি, সাদা আর হালকা আকাশী রঙের মিশেলে অপূর্ব এক শোভা ছড়িয়েছে দেয়ালে। সামনের খোলা রাস্তাটায় দাঁড়িয়ে উন্মুক্ত আকাশে তাকালে পুরো আকাশটাই দেখা যায়; আকাশকে প্রশ্ন
রক্তশুদ্ধি চোখে তাবৎ মৃত নদী; ক্রমশ এগুচ্ছি সমুদ্রপথে- কাঁধে নেই এটলাসের মতো দীঘল কোনো পৃথিবী শুধু চোখভর্তি মরা নদী অগণন মুষ্ঠিবদ্ধ লাশ নিয়ে এগিয়ে চলেছি অবিরাম সামনে বিরাট হাই তুলেছে
আমাদের স্বপ্নগর্ভা গ্রাম টুঙ্গিপাড়ায় তোমার জন্ম। জন্মগ্রামের প্রতিটি ধূলিকণা কাদামাটি গায়ে মেখে বাইগার নদীতে সাঁতার কেটে বৃষ্টিজলে হেঁটে হেঁটে রাজপথে সংগ্রামে মুক্তির মিছিলে মিশে আশৈশব তুমি আছো